ময়মনসিংহ , রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
শাহবাগ অবরোধ ৫ কলেজের উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের অবৈধ আয়ে পরিচালিত রাজনীতি শক্তির প্রদর্শনকে উৎসাহিত করে বললেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা হাসপাতালে ভর্তি নচিকেতা কওমী মাদ্রাসার স্বীকৃত ডিগ্রিধারী নিকাহ রেজিস্ট্রার হতে পারবে বললেন আসিফ নজরুল ‘কাজী হতে পারবেন কওমীর স্বীকৃত ডিগ্রিধারীরাও’- ড. আসিফ নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনে ভালো করতে না পারার কারণ জানালেন ফখরুল গুম করে আয়নাঘরে নির্যাতন:তিন সেনা কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে হাজির ১১৪ জুলাই শহিদের মরদেহ উত্তোলন করছে সিআইডি রায়েরবাজার থেকে জেঁকে বসেছে শীত তেঁতুলিয়ায় , তাপমাত্রা ১১.১ সালমান-আনিসুলকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি বিসিবির চাকরি ছাড়লেন

  • ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:১৯:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
  • ৪৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি পদত্যাগ করেছেন। বিষয়টি তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) জানিয়েছেন। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশনস বিভাগের একটি সূত্র কেলির পদত্যাগের খবর নিশ্চিত করেছে।

গত বছরের এপ্রিলে দুই বছরের চুক্তিতে বাংলাদেশে আসেন অস্ট্রেলিয়ান ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি। তবে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার ছয় মাস আগেই দায়িত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। কেলি জানিয়েছেন, পরিবার—বিশেষ করে নবজাতক সন্তান ও স্ত্রীর পাশে থাকতে চাকরি ছাড়তে হচ্ছে তাকেকেলি বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ায় আমার নবজাতক সন্তান ও স্ত্রীর পাশে থাকতে আমি বাংলাদেশ জাতীয় দলের চাকরি ছেড়ে দিয়েছি। যেহেতু ওদের পাশে অন্য কেউ নেই, তাই আমি বাড়িতে থাকাকেই প্রাধান্য দিয়েছি।’

গত মাসে এশিয়া কাপ চলাকালে সন্তান জন্মের সময় স্ত্রীর পাশে থাকতে দেশে ফেরেন কেলি। ২৪ সেপ্টেম্বর বাবা হওয়ার পর থেকে আর জাতীয় দলের সঙ্গে যোগ দেননি তিনি। এর ফলে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আফগানিস্তান সিরিজ এবং দেশে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ—দুটিতেই ছিলেন না তিনি। এই সময়ে জাতীয় দলের ফিটনেস ট্রেনারের দায়িত্ব পালন করছেন স্থানীয় প্রশিক্ষক ইফতেখার রহমান।

বাংলাদেশ দলে যোগ দেওয়ার পর থেকেই ফিটনেস পরীক্ষায় কিছু নতুনত্ব এনেছিলেন নাথান কেলি। প্রচলিত বিপ ও ইয়ো–ইয়ো টেস্টের পাশাপাশি তিনি চালু করেন ‘টাইম ট্রায়াল’ পদ্ধতি। এতে ক্রিকেটারদের ১ হাজার ৬০০ মিটার দৌড় (চার চক্কর) সম্পন্ন করতে হতো নির্দিষ্ট সময়ে, যার ভিত্তিতে নির্ধারিত হতো পাস বা ফেল।

এশিয়া কাপের আগে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা এ পরীক্ষায় অংশ নেন। পরে ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির টুর্নামেন্ট শুরুর আগেও একইভাবে ক্রিকেটারদের টাইম ট্রায়াল টেস্ট নেওয়া হয়।

বাংলাদেশে আসার আগে কেলি কাজ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস দলের ফিটনেস কোচ হিসেবে। এছাড়া তিনি একটি রাগবি ক্লাবের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

শাহবাগ অবরোধ ৫ কলেজের উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের

ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি বিসিবির চাকরি ছাড়লেন

আপডেট সময় ১০:১৯:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি পদত্যাগ করেছেন। বিষয়টি তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) জানিয়েছেন। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশনস বিভাগের একটি সূত্র কেলির পদত্যাগের খবর নিশ্চিত করেছে।

গত বছরের এপ্রিলে দুই বছরের চুক্তিতে বাংলাদেশে আসেন অস্ট্রেলিয়ান ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি। তবে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার ছয় মাস আগেই দায়িত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। কেলি জানিয়েছেন, পরিবার—বিশেষ করে নবজাতক সন্তান ও স্ত্রীর পাশে থাকতে চাকরি ছাড়তে হচ্ছে তাকেকেলি বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ায় আমার নবজাতক সন্তান ও স্ত্রীর পাশে থাকতে আমি বাংলাদেশ জাতীয় দলের চাকরি ছেড়ে দিয়েছি। যেহেতু ওদের পাশে অন্য কেউ নেই, তাই আমি বাড়িতে থাকাকেই প্রাধান্য দিয়েছি।’

গত মাসে এশিয়া কাপ চলাকালে সন্তান জন্মের সময় স্ত্রীর পাশে থাকতে দেশে ফেরেন কেলি। ২৪ সেপ্টেম্বর বাবা হওয়ার পর থেকে আর জাতীয় দলের সঙ্গে যোগ দেননি তিনি। এর ফলে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আফগানিস্তান সিরিজ এবং দেশে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ—দুটিতেই ছিলেন না তিনি। এই সময়ে জাতীয় দলের ফিটনেস ট্রেনারের দায়িত্ব পালন করছেন স্থানীয় প্রশিক্ষক ইফতেখার রহমান।

বাংলাদেশ দলে যোগ দেওয়ার পর থেকেই ফিটনেস পরীক্ষায় কিছু নতুনত্ব এনেছিলেন নাথান কেলি। প্রচলিত বিপ ও ইয়ো–ইয়ো টেস্টের পাশাপাশি তিনি চালু করেন ‘টাইম ট্রায়াল’ পদ্ধতি। এতে ক্রিকেটারদের ১ হাজার ৬০০ মিটার দৌড় (চার চক্কর) সম্পন্ন করতে হতো নির্দিষ্ট সময়ে, যার ভিত্তিতে নির্ধারিত হতো পাস বা ফেল।

এশিয়া কাপের আগে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা এ পরীক্ষায় অংশ নেন। পরে ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির টুর্নামেন্ট শুরুর আগেও একইভাবে ক্রিকেটারদের টাইম ট্রায়াল টেস্ট নেওয়া হয়।

বাংলাদেশে আসার আগে কেলি কাজ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস দলের ফিটনেস কোচ হিসেবে। এছাড়া তিনি একটি রাগবি ক্লাবের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন।