ময়মনসিংহ , বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫, ২০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে কুয়াকাটা সৈকতের ফটোগ্রাফাররা

অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি ঘোষণা করেছেন অটিজি’ মাধ্যমে ছবি ট্রান্সফার বাধ্যতামূলক করার প্রশাসনিক সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে কর্মরত শতাধিক ফটোগ্রাফার স্টুডিও নিষিদ্ধ করে ‘। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসন সৈকতে পর্যটকদের অটিজির মাধ্যমে ছবি ডেলিভারি ও স্টুডিও বন্ধের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করলে এ কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।

গত রোববার (১ মে) সকাল সাড়ে ১০টায় কুয়াকাটা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এমন সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন সৈকতের শতাধিক ফটোগ্রাফার।

সৈকতের ফটোগ্রাফার উপজেলা প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে রোববার সকাল থেকে কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। যতদিন পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসন তাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করবে ততদিন এ কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ফটোগ্রাফাররা দাবি করেন, তাদের নিজস্ব কোনও ক্যামেরা নেই। স্টুডিও থেকে ক্যামেরা নিয়ে তারা পর্যটকদের ছবি তুলে জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন। প্রত্যেক ক্যামেরাম্যানের ৪০-৫০ হাজার টাকা দাদন নেওয়া আছে। তাদের নিজস্ব পুঁজি নেই। নতুন করে ডিজিটাল ক্যামেরা কেনার সামর্থ্য নেই। দাদন শোধ করার মতো সামর্থ্য নেই।

এ বিষয়ে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম বলেন, বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্টুডিও বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে কুয়াকাটা সৈকতের ফটোগ্রাফাররা

আপডেট সময় ১০:৫৭:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫

অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি ঘোষণা করেছেন অটিজি’ মাধ্যমে ছবি ট্রান্সফার বাধ্যতামূলক করার প্রশাসনিক সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে কর্মরত শতাধিক ফটোগ্রাফার স্টুডিও নিষিদ্ধ করে ‘। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসন সৈকতে পর্যটকদের অটিজির মাধ্যমে ছবি ডেলিভারি ও স্টুডিও বন্ধের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করলে এ কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।

গত রোববার (১ মে) সকাল সাড়ে ১০টায় কুয়াকাটা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এমন সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন সৈকতের শতাধিক ফটোগ্রাফার।

সৈকতের ফটোগ্রাফার উপজেলা প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে রোববার সকাল থেকে কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। যতদিন পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসন তাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করবে ততদিন এ কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ফটোগ্রাফাররা দাবি করেন, তাদের নিজস্ব কোনও ক্যামেরা নেই। স্টুডিও থেকে ক্যামেরা নিয়ে তারা পর্যটকদের ছবি তুলে জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন। প্রত্যেক ক্যামেরাম্যানের ৪০-৫০ হাজার টাকা দাদন নেওয়া আছে। তাদের নিজস্ব পুঁজি নেই। নতুন করে ডিজিটাল ক্যামেরা কেনার সামর্থ্য নেই। দাদন শোধ করার মতো সামর্থ্য নেই।

এ বিষয়ে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম বলেন, বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্টুডিও বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।