ময়মনসিংহ , শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

‘অন্তর্বর্তী সরকারের সময় গুমের একটি ঘটনাও ঘটেনি’ বললেন অ্যাটর্নি জেনারেল

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:৪৭:১৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫
  • ১৫ বার পড়া হয়েছে

দেশে আগে গুমের যে সংস্কৃতি চালু ছিল, তা অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর বন্ধ হয়েছে। এই সরকারের সময় গুমের একটি ঘটনাও ঘটেনি। পাশাপাশি, গত ৯ মাসে পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো মিথ্যা মামলাও দায়ের করা হয়নি, জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

রোববার (১১ মে) কক্সবাজার শহরের একটি হোটেলে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ‘পাবলিক ইন্টারেস্ট লিটিগেশন (পিআইএল)’ পর্যালোচনা কর্মশালার সমাপনী দিনে তিনি এসব কথা বলেন।

গত কয়েক বছরে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে সাড়ে চার হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে উল্লেখ করে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, “দেশে অনেক এনজিও ও তাদের ব্যক্তিত্ব রয়েছেন, যারা নানা বিষয়ে মন্তব্য করলেও এসব গুরুতর ইস্যুতে যথাযথভাবে সোচ্চার হন না। সমাজ পরিবর্তনের জন্য সকলেরই দায়বদ্ধতা থেকে কাজ করতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “বিএনপি সরকারের সময় কিছু এনজিও গণগ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে কথা বলেছিল। কিন্তু তখন বিএনপির দাবি অনুযায়ী প্রায় ৬০ লাখ গায়েবি মামলা হয়েছিল, যার ৯৯ শতাংশের বাদী ছিল পুলিশ। এমনকি অনেক গায়েবি মামলায় মৃত ব্যক্তি ও বিদেশে অবস্থানরতদেরও আসামি করা হয়, যা এখনো চলমান। এনজিওগুলোকে এসব ইস্যুতে আরও জোরালো ভূমিকা নিতে হবে।”

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

পদত্যাগ করছেন না প্রধান উপদেষ্টা বললেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা

‘অন্তর্বর্তী সরকারের সময় গুমের একটি ঘটনাও ঘটেনি’ বললেন অ্যাটর্নি জেনারেল

আপডেট সময় ১০:৪৭:১৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫

দেশে আগে গুমের যে সংস্কৃতি চালু ছিল, তা অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর বন্ধ হয়েছে। এই সরকারের সময় গুমের একটি ঘটনাও ঘটেনি। পাশাপাশি, গত ৯ মাসে পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো মিথ্যা মামলাও দায়ের করা হয়নি, জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

রোববার (১১ মে) কক্সবাজার শহরের একটি হোটেলে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ‘পাবলিক ইন্টারেস্ট লিটিগেশন (পিআইএল)’ পর্যালোচনা কর্মশালার সমাপনী দিনে তিনি এসব কথা বলেন।

গত কয়েক বছরে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে সাড়ে চার হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে উল্লেখ করে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, “দেশে অনেক এনজিও ও তাদের ব্যক্তিত্ব রয়েছেন, যারা নানা বিষয়ে মন্তব্য করলেও এসব গুরুতর ইস্যুতে যথাযথভাবে সোচ্চার হন না। সমাজ পরিবর্তনের জন্য সকলেরই দায়বদ্ধতা থেকে কাজ করতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “বিএনপি সরকারের সময় কিছু এনজিও গণগ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে কথা বলেছিল। কিন্তু তখন বিএনপির দাবি অনুযায়ী প্রায় ৬০ লাখ গায়েবি মামলা হয়েছিল, যার ৯৯ শতাংশের বাদী ছিল পুলিশ। এমনকি অনেক গায়েবি মামলায় মৃত ব্যক্তি ও বিদেশে অবস্থানরতদেরও আসামি করা হয়, যা এখনো চলমান। এনজিওগুলোকে এসব ইস্যুতে আরও জোরালো ভূমিকা নিতে হবে।”