অনলাইন নিউজ-
চলতি বছর পবিত্র হজের কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। হজ করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত ২১ বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১৬ জন পুরুষ ও দুজন নারী রয়েছেন। সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার (১৮ জুন) মো. তাফাজ্জুল হক নামে এক হজযাত্রী মারা যান।আজ বুধবার (১৯ জুন) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজবিষয়ক প্রতিদিনের বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়। বুলেটিনে বলা হয়, সৌদি আরবে মক্কা, মদিনা ও মিনায় এখন পর্যন্ত ২১ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। এর মধ্যে ছয় জন মক্কায় এবং দুজন মদিনায় মারা যান। সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার (১৮ জুন) মো. তাফাজ্জুল হক নামে একজন মারা যান।তাঁর বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশালে।
মারা যাওয়া অন্য হজযাত্রীরা হলেন- নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার মো. আসাদুজ্জামান (৫৭), ভোলা জেলার মো. মোস্তফা (৯০), কুড়িগ্রাম জেলার মো. লুৎফর রহমান (৬৫), ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জের মো. মুরতাজুর রহমান (৬৩), চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার মোহাম্মদ ইদ্রিস (৬৪), ঢাকা জেলার কদমতলির মোহাম্মদ শাহজাহান (৪৮), কুমিল্লা জেলার মো. আলী ইমাম ভুঁইয়া (৬৫),
এখন পর্যন্ত ২১ বাংলাদেশির মৃত্যু হজ করতে গিয়ে
কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার মো. জামাল উদ্দিন (৬৯), কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার মোহাম্মদ নুরুল আলম (৬১), কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার মাকসুদ আহমদ (৬১), ফরিদপুর জেলার নগরকান্দার মমতাজ বেগম (৬৩), ঢাকার রামপুরার বাসিন্দা আরিফুল ইসলাম (৫৭), গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার মো. সোলাইমান (৭৩), রংপুর জেলার তারাগঞ্জের গোলাম কুদ্দুস (৫৫), রংপুর জেলার পীরগঞ্জের শাহাজুদ আলী (৫৫), কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোটের মো. শাহ আলম (৭৭), কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিায়ার সুফিয়া আক্তার (৬২), টাঙ্গাইল সদর উপজেলার মো. আলমগীর হোসাইন খান (৭৩), সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, হজ করতে গিয়ে কেউ মারা গেলে তার মরদেহ সেখানেই দাফন করতে হয়। এক্ষেত্রে মৃতের মরদেহ নিজ দেশে নিতে দেওয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তিও গ্রহণ করা হয় না।