চাটমোহর ঐতিহাসিক শাহী মসজিদের দুটি ড্যাক বিক্রির আরো অভিযোগ ও প্রশ্ন
প্রত্নতত্ত্ব দপ্তরের সংরক্ষিত সম্পদ বিধি বহির্ভূতভাবে গোপনে-চুপিসারে বিক্রির বিষয়টি ২৯ মার্চ জুম্মার নামাজের সময় কমিটির সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা এস,এম, মোজাহারুল হক মুসল্লীদের ২১/১২/২৩ তারিখের রেজুলেশন কপি দেখান এবং বিক্রির বিষযে তার ব্যাখা তুলে ধরেন।আজ ৩০ মার্চ কমিটির ঐ সম্পাদকের সাথে আলাপেকালে জানান, ঢাকনাসহ দুটি ড্যাকের ওজন ৩১কেজি২০০ গ্রাম। ৮০০টাকা কেজি দরে২৬,৯০০টাকা বিক্রি করে টাকা জমা করা হয। ড্যাক দুটি ১৯৯১ সালে ক্রয় করা তামার পাত্র বা ড্যাক। এটি প্রাচীন নিদর্শন নয়।ড্যাক দুটি ছিদ্রযুক্ত ব্যবহারের অযোগ্য ছিল বলে তিনি জানান। এটা বিক্রির জন্য প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের অনুমতির প্রয়োজন নাই বলে তিনি আলাপকালে জানান।বিক্রির সময়,ওজন করার সময এবং সরবরাহর সময় অন্যান্য সদস্য রাখা হয নাই।এ ছাড়া ভোরে মাল ডেলিভারি দেওয়া এবং ঐ রেজুলেশন নিয়েও সন্ধেহ দেখা দিযেছে।মূল্যবান ধাতব পদার্থের ক্ষেত্রে তামা বলার বিষয়টিও রহস্য জনক। বিষয়টি অবিরম্বে তদন্তপূর্বক যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহন করা প্রয়োজন।