ময়মনসিংহ , বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

যে কারণে বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন নবীজি

  • ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:০৩:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ জুলাই ২০২৫
  • ১৮ বার পড়া হয়েছে

বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস। জুমাবারের পূর্ববর্তী দিন হওয়ায় এটিকে জুমার প্রস্তুতির দিন হিসেবে ধরা হয়। এই দিন রোজা রাখা, নেক আমল করা এবং ইবাদত করার ফজিলত অপরিসীম। কেননা, নফল ইবাদত অন্তরকে পরিশুদ্ধ ও আত্মাকে পরিতৃপ্ত করে।

আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, প্রতি সোম ও বৃহস্পতিবার জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয়। এরপর এমন সব বান্দাকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়, যারা আল্লাহর সঙ্গে শরিক করে না। তবে সে ব্যক্তিকে ক্ষমা করা হয় না, যার সঙ্গে তার ভাইয়ের শত্রুতা বিদ্যমান। এরপর তিনবার বলা হয়, এ দুজনকে আপস-মীমাংসা করার জন্য অবকাশ দাও। (সহিহ্ মুসলিম)

প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘সোম ও বৃহস্পতিবার দিন দুটি এমন; যে দিন দুটিতে বান্দার আমল মহান আল্লাহর সামনে হাজির করা হয়। আর আমি রোজা থাকা অবস্থায় আমার আমল আল্লাহর সামনে পেশ করা হোক, এটাই পছন্দ করি।’ (সুনানে তিরমিজি)

এ ছাড়া বৃহস্পতিবারের বরকতময় দিনটি ভালো কাজের এবং আল্লাহর সান্নিধ্য লাভের জন্য উপযুক্ত সময়। এই দিনের ফজিলত উপলব্ধি করে দিনটি ভালোভাবে অতিবাহিত করা উচিত।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

যে কারণে বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন নবীজি

আপডেট সময় ১০:০৩:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ জুলাই ২০২৫

বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস। জুমাবারের পূর্ববর্তী দিন হওয়ায় এটিকে জুমার প্রস্তুতির দিন হিসেবে ধরা হয়। এই দিন রোজা রাখা, নেক আমল করা এবং ইবাদত করার ফজিলত অপরিসীম। কেননা, নফল ইবাদত অন্তরকে পরিশুদ্ধ ও আত্মাকে পরিতৃপ্ত করে।

আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, প্রতি সোম ও বৃহস্পতিবার জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয়। এরপর এমন সব বান্দাকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়, যারা আল্লাহর সঙ্গে শরিক করে না। তবে সে ব্যক্তিকে ক্ষমা করা হয় না, যার সঙ্গে তার ভাইয়ের শত্রুতা বিদ্যমান। এরপর তিনবার বলা হয়, এ দুজনকে আপস-মীমাংসা করার জন্য অবকাশ দাও। (সহিহ্ মুসলিম)

প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘সোম ও বৃহস্পতিবার দিন দুটি এমন; যে দিন দুটিতে বান্দার আমল মহান আল্লাহর সামনে হাজির করা হয়। আর আমি রোজা থাকা অবস্থায় আমার আমল আল্লাহর সামনে পেশ করা হোক, এটাই পছন্দ করি।’ (সুনানে তিরমিজি)

এ ছাড়া বৃহস্পতিবারের বরকতময় দিনটি ভালো কাজের এবং আল্লাহর সান্নিধ্য লাভের জন্য উপযুক্ত সময়। এই দিনের ফজিলত উপলব্ধি করে দিনটি ভালোভাবে অতিবাহিত করা উচিত।