ময়মনসিংহ , মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
ফায়ার সার্ভিসের দগ্ধ ৩ সদস্যের অবস্থাই আশঙ্কাজনক, সব ব্যবস্থা নেয়া হবে বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বেলজিয়ামের রানির সাক্ষাৎ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের দগ্ধ সদস্যদের সব ধরনের সহযোগিতা সরকারের পক্ষ থেকে নেয়া হবে বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাবিতে চলবে কমপ্লিট শাটডাউন রাকসু নির্বাচন পেছালেও নিউইয়র্কে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ, যা বললেন জামায়াতের নায়েবে আমির স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়কসহ ১৯ নেতাকর্মীর পদত্যাগ সিরাজগঞ্জে আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানোর পাশাপাশি রোহিঙ্গা সংকট সমাধান প্রয়োজন বললেন প্রধান উপদেষ্টা আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা বললেন প্রেস সচিব ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচনের জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার বললেন প্রধান উপদেষ্টা হাসিনার গুলির সামনে দাঁড়াতে ভয় পাইনি, কারও ভাঙা ডিমে কিছুই আসে যায় না বললেন আখতার
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ চলবে বললেন হামাস

  • ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:২৩:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ অগাস্ট ২০২৫
  • ৩৪ বার পড়া হয়েছে

স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে হামাস। জাতিসংঘের সদর দপ্তর থেকে অস্ত্র ত্যাগের আহ্বানের জবাবে এ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে সংগঠনটি।

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) হামাসের সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দখলদারিত্বের অবসান এবং জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ও সম্পূর্ণ সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ থামবে না তারা।

ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের লক্ষ্যে চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে তিনদিনব্যাপী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ফ্রান্স ও সৌদি আরবের নেতৃত্বে ওই সম্মেলনের দ্বিতীয়দিন মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) এক যৌথ ঘোষণাপত্র জারি করা হয়।

এতে ১৭টি দেশ ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেছে। যার মধ্যে কাতার, সৌদি আরব ও মিশরের পাশাপাশি যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, কানাডা ও আরও কয়েকটি পশ্চিমা দেশ রয়েছে।

 এদিকে গাজায় ত্রাণ নিতে আসা মানুষের ওপর ইসরায়েলের বর্বরতা থামছেই না। প্রতিটি খাবার বহনকারী ট্রাক যেন হয়ে উঠছে মৃত্যুফাঁদ। খাবার নিতে এসে গুলিতে নিহত হচ্ছে শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বয়স্করাও। ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলিতে প্রাণ হারানোর মধ্যে বেশিরভাগই শিশু। একেকটি ট্রাক ঘিরে পরিকল্পিতভাবে বিশৃঙ্খলা তৈরি করা হয় বলে মনে করে চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত সংস্থাগুলো।

এই পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিনিদের সহায়তার কথা বললেও, গাজা সফরে এসে কোনো জাতিসংঘ প্রতিনিধির সঙ্গেই সাক্ষাৎ করেননি মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ। বরং বিতর্কিত ত্রাণকেন্দ্র গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন পরিদর্শন করেছেন তিনি। জাতিসংঘ বারবার এই সংস্থার বিরুদ্ধে অযোগ্যতা ও নিরাপত্তা সংকট তৈরির অভিযোগ তুলেছে।

অন্যদিকে গাজায় হামলা বন্ধে কোনো সমাধানে পৌঁছানো যাচ্ছে না বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন ইসরায়েলের সেনাপ্রধান ইয়াল জামির।

তিনি বলেন, কয়েকদিনের মধ্যেই বোঝা যাবে যুদ্ধবিরতি হবে কিনা। একই সঙ্গে তিনি গাজায় ‘ভুয়া দুর্ভিক্ষ প্রচার’ চলছে বলেও দাবি করেন।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

ফায়ার সার্ভিসের দগ্ধ ৩ সদস্যের অবস্থাই আশঙ্কাজনক, সব ব্যবস্থা নেয়া হবে বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ চলবে বললেন হামাস

আপডেট সময় ১০:২৩:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ অগাস্ট ২০২৫

স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে হামাস। জাতিসংঘের সদর দপ্তর থেকে অস্ত্র ত্যাগের আহ্বানের জবাবে এ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে সংগঠনটি।

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) হামাসের সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দখলদারিত্বের অবসান এবং জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ও সম্পূর্ণ সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ থামবে না তারা।

ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের লক্ষ্যে চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে তিনদিনব্যাপী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ফ্রান্স ও সৌদি আরবের নেতৃত্বে ওই সম্মেলনের দ্বিতীয়দিন মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) এক যৌথ ঘোষণাপত্র জারি করা হয়।

এতে ১৭টি দেশ ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেছে। যার মধ্যে কাতার, সৌদি আরব ও মিশরের পাশাপাশি যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, কানাডা ও আরও কয়েকটি পশ্চিমা দেশ রয়েছে।

 এদিকে গাজায় ত্রাণ নিতে আসা মানুষের ওপর ইসরায়েলের বর্বরতা থামছেই না। প্রতিটি খাবার বহনকারী ট্রাক যেন হয়ে উঠছে মৃত্যুফাঁদ। খাবার নিতে এসে গুলিতে নিহত হচ্ছে শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বয়স্করাও। ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলিতে প্রাণ হারানোর মধ্যে বেশিরভাগই শিশু। একেকটি ট্রাক ঘিরে পরিকল্পিতভাবে বিশৃঙ্খলা তৈরি করা হয় বলে মনে করে চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত সংস্থাগুলো।

এই পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিনিদের সহায়তার কথা বললেও, গাজা সফরে এসে কোনো জাতিসংঘ প্রতিনিধির সঙ্গেই সাক্ষাৎ করেননি মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ। বরং বিতর্কিত ত্রাণকেন্দ্র গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন পরিদর্শন করেছেন তিনি। জাতিসংঘ বারবার এই সংস্থার বিরুদ্ধে অযোগ্যতা ও নিরাপত্তা সংকট তৈরির অভিযোগ তুলেছে।

অন্যদিকে গাজায় হামলা বন্ধে কোনো সমাধানে পৌঁছানো যাচ্ছে না বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন ইসরায়েলের সেনাপ্রধান ইয়াল জামির।

তিনি বলেন, কয়েকদিনের মধ্যেই বোঝা যাবে যুদ্ধবিরতি হবে কিনা। একই সঙ্গে তিনি গাজায় ‘ভুয়া দুর্ভিক্ষ প্রচার’ চলছে বলেও দাবি করেন।