ময়মনসিংহ , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বললেন শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেয়া হয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত শিশু আরাফাত মারা গেছে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তদন্ত কমিশন গঠন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ঘন কুয়াশায় নাটোরে ৬ ট্রাকে সংঘর্ষ, নিহত ১ আহত ৭ ডলার বাজারে অস্থিরতা, লেনদেনের তথ্য চায় বাংলাদেশ ব্যাংক সাবেক এমপি পোটন রিমান্ডে যুবদল নেতা হত্যা মামলায় টিউলিপ সিদ্দিককে যুক্তরাজ্যে জিজ্ঞাসাবাদ,৪ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাৎ চিরকুট লিখে বীর মুক্তিযোদ্ধা আত্মহত্যা করলেন দুদকের মামলা স্ত্রী-কন্যাসহ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিরুদ্ধে ময়মনসিংহে সরকারি প্রতিষ্ঠানে চলছিল অস্ত্র-মাদক কেনাবেচা
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

১৫ আগস্টসহ জাতীয় আট দিবস বাতিল হচ্ছে

নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে বাতিল করছে জাতীয় শোক, শিশু ও ঐতিহাসিক ৭ মার্চসহ আটটি দিবস। গত সেপ্টেম্বর মাসে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে সরকার এসব জাতীয় দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।

গত ৭ অক্টোবর তৎকালীন মন্ত্রিপরিষদসচিব মাহবুব হোসেন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগকে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, আটটি জাতীয় দিবস বাতিল করা সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অনুমোদিত হয়েছে। শিগগিরই এসব দিবস বাতিল করে পরিপত্র জারি করবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বাতিল হওয়া আটটি দিবসের মধ্যে পাঁচটিই শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের জন্ম ও মৃত্যু সংক্রান্ত। এর মধ্যে ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ভাই শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস, ১৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল দিবস।

এ ছাড়া বাতিলের তালিকায় রয়েছে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ, ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস, ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস।

জানা যায়, ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ইউনেসকো ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে বৈশ্বিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এরপর শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ১৯৭১ সালের ৭ মার্চে প্রদত্ত ভাষণের দিনটিকে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ সরকার। দিবসটিকে ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত হিসেবে ঘোষণা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ২০২০ সালের ১৫ অক্টোবর পরিপত্র জারি করে।

এরপর কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে ৭ মার্চের একাধিক অনুষ্ঠান জাঁকজমকপূর্ণভাবে পালন করা হয়। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয়।

ওই বছর ১৬ ডিসেম্বর বা বিজয় দিবস থেকে তা কার্যকর হয়। ২০২২ সালের ৪ নভেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো জাতীয় সংবিধান দিবস পালিত হয়। ডিজিটাল বাংলাদেশের ইশতেহারকে স্মরণীয় করে রাখতে ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস পালন করে শেখ হাসিনার সরকার।

পরের বছর দিবসটির নাম পরিবর্তন করে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস করা হয়। ২০২৩ সালে তা ‘খ’ শ্রেণিভুক্ত হিসেবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস’ হিসেবে উদযাপন করা হয়।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হন। এরপর ১৯৯৬ সালে যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছিল, তখন ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা শুরু হয়। কিন্তু বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট ক্ষমতায় এসে ২০০২ সালে জাতীয় শোক দিবস পালনের সিদ্ধান্ত বাতিল করে।

আবার ছয় বছর পর ২০০৮ সালের ২৭ জুলাই হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পুনর্বহাল করা হয়। তবে এ দিবস পালন নিয়ে নানা ধরনের চাঁদাবাজির অভিযোগ ছিল।

‘খ’ শ্রেণিভুক্ত দিবসে সরকারি উৎস থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ প্রদান করা যায়। ‘ক’ শ্রেণির দিবসে সরকারি বরাদ্দের পরিমাণ উল্লেখ নেই। কিন্তু ১৫ আগস্টের শোক দিবসে সারা দেশে কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ের অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যয় মেটাতে গিয়ে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারাও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে মোটা অঙ্কের চাঁদা নিয়েছেন।

১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী ও ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবস পালন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর পর্যায়ক্রমে শুরু হয়।

এদিকে গত ৮ আগস্ট বর্তমান সরকারের দায়িত্বভার গ্রহণের পর প্রথমেই আসে ১৫ আগস্ট। দিবসটি অন্তর্বর্তী সরকার কিভাবে পালন করবে, তা নিয়ে দেশব্যাপী ব্যাপক আলাপ-আলোচনা শুরু হয়।

এ ছাড়া অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস ও সরকারি ছুটি বাতিলের পরামর্শ দেয় বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।

 এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে ব্যাপক ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঘোষিত ১৫ আগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিলের বিষয়টি উপদেষ্টামণ্ডলীর বৈঠকে অনুমোদিত হয়েছে।

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বললেন শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেয়া হয়েছে

১৫ আগস্টসহ জাতীয় আট দিবস বাতিল হচ্ছে

আপডেট সময় ১২:৫২:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪

নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে বাতিল করছে জাতীয় শোক, শিশু ও ঐতিহাসিক ৭ মার্চসহ আটটি দিবস। গত সেপ্টেম্বর মাসে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে সরকার এসব জাতীয় দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।

গত ৭ অক্টোবর তৎকালীন মন্ত্রিপরিষদসচিব মাহবুব হোসেন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগকে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, আটটি জাতীয় দিবস বাতিল করা সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অনুমোদিত হয়েছে। শিগগিরই এসব দিবস বাতিল করে পরিপত্র জারি করবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বাতিল হওয়া আটটি দিবসের মধ্যে পাঁচটিই শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের জন্ম ও মৃত্যু সংক্রান্ত। এর মধ্যে ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ভাই শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস, ১৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল দিবস।

এ ছাড়া বাতিলের তালিকায় রয়েছে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ, ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস, ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস।

জানা যায়, ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ইউনেসকো ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে বৈশ্বিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এরপর শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ১৯৭১ সালের ৭ মার্চে প্রদত্ত ভাষণের দিনটিকে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ সরকার। দিবসটিকে ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত হিসেবে ঘোষণা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ২০২০ সালের ১৫ অক্টোবর পরিপত্র জারি করে।

এরপর কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে ৭ মার্চের একাধিক অনুষ্ঠান জাঁকজমকপূর্ণভাবে পালন করা হয়। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয়।

ওই বছর ১৬ ডিসেম্বর বা বিজয় দিবস থেকে তা কার্যকর হয়। ২০২২ সালের ৪ নভেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো জাতীয় সংবিধান দিবস পালিত হয়। ডিজিটাল বাংলাদেশের ইশতেহারকে স্মরণীয় করে রাখতে ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস পালন করে শেখ হাসিনার সরকার।

পরের বছর দিবসটির নাম পরিবর্তন করে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস করা হয়। ২০২৩ সালে তা ‘খ’ শ্রেণিভুক্ত হিসেবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস’ হিসেবে উদযাপন করা হয়।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হন। এরপর ১৯৯৬ সালে যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছিল, তখন ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা শুরু হয়। কিন্তু বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট ক্ষমতায় এসে ২০০২ সালে জাতীয় শোক দিবস পালনের সিদ্ধান্ত বাতিল করে।

আবার ছয় বছর পর ২০০৮ সালের ২৭ জুলাই হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পুনর্বহাল করা হয়। তবে এ দিবস পালন নিয়ে নানা ধরনের চাঁদাবাজির অভিযোগ ছিল।

‘খ’ শ্রেণিভুক্ত দিবসে সরকারি উৎস থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ প্রদান করা যায়। ‘ক’ শ্রেণির দিবসে সরকারি বরাদ্দের পরিমাণ উল্লেখ নেই। কিন্তু ১৫ আগস্টের শোক দিবসে সারা দেশে কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ের অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যয় মেটাতে গিয়ে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারাও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে মোটা অঙ্কের চাঁদা নিয়েছেন।

১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী ও ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবস পালন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর পর্যায়ক্রমে শুরু হয়।

এদিকে গত ৮ আগস্ট বর্তমান সরকারের দায়িত্বভার গ্রহণের পর প্রথমেই আসে ১৫ আগস্ট। দিবসটি অন্তর্বর্তী সরকার কিভাবে পালন করবে, তা নিয়ে দেশব্যাপী ব্যাপক আলাপ-আলোচনা শুরু হয়।

এ ছাড়া অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস ও সরকারি ছুটি বাতিলের পরামর্শ দেয় বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।

 এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে ব্যাপক ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঘোষিত ১৫ আগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিলের বিষয়টি উপদেষ্টামণ্ডলীর বৈঠকে অনুমোদিত হয়েছে।