ময়মনসিংহ , বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

আদালতের এজলাসে পুলিশকে মারধর

আদালতের এজলাসে পুলিশকে মারধর

পাবনায় আদালতের এজলাসে দাঁড়িয়ে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে বিএনপির ছয় নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে এ ঘটনা ঘটে।

আদালত পুলিশের পরিদর্শক (কোর্ট ইন্সপেক্টর) রাশেদুল ইসলাম জানান, শুনানি চলাকালীন সময়ে বিএনপির কিছু নেতাকর্মী আদালতের এজলাসে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছিলেন। দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্য শাহ আলম তাদের বাধা দিলে হঠাৎ ক্ষিপ্ত হয়ে তারা তাকে মারধর করেন।

পরে আইনজীবী ও উপস্থিত লোকজন আহত পুলিশ সদস্যকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। ঘটনার পর আদালতের কার্যক্রম শেষে ওই ছয় নেতাকর্মীকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

আটকরা হলেন ঈশ্বরদী পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আওয়াল কবির, ছাত্রদল নেতা সরোয়ার জাহান শিশির, দাশুড়িয়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কালাম খান, ঈশ্বরদী পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রুবেল হোসেন, কর্মী জহুরুল ইসলাম ডালিম ও সবুজ হোসেন।

ঘটনার বিষয়ে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও আইনজীবী মাসুদ খন্দকার বলেন, “এজলাসে এমন ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। বিএনপির কেউ যদি সত্যিই এমন ঘটনা ঘটিয়ে থাকে, তবে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।”

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

আদালতের এজলাসে পুলিশকে মারধর

আপডেট সময় ১১:৪৭:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

আদালতের এজলাসে পুলিশকে মারধর

পাবনায় আদালতের এজলাসে দাঁড়িয়ে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে বিএনপির ছয় নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে এ ঘটনা ঘটে।

আদালত পুলিশের পরিদর্শক (কোর্ট ইন্সপেক্টর) রাশেদুল ইসলাম জানান, শুনানি চলাকালীন সময়ে বিএনপির কিছু নেতাকর্মী আদালতের এজলাসে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছিলেন। দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্য শাহ আলম তাদের বাধা দিলে হঠাৎ ক্ষিপ্ত হয়ে তারা তাকে মারধর করেন।

পরে আইনজীবী ও উপস্থিত লোকজন আহত পুলিশ সদস্যকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। ঘটনার পর আদালতের কার্যক্রম শেষে ওই ছয় নেতাকর্মীকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

আটকরা হলেন ঈশ্বরদী পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আওয়াল কবির, ছাত্রদল নেতা সরোয়ার জাহান শিশির, দাশুড়িয়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কালাম খান, ঈশ্বরদী পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রুবেল হোসেন, কর্মী জহুরুল ইসলাম ডালিম ও সবুজ হোসেন।

ঘটনার বিষয়ে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও আইনজীবী মাসুদ খন্দকার বলেন, “এজলাসে এমন ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। বিএনপির কেউ যদি সত্যিই এমন ঘটনা ঘটিয়ে থাকে, তবে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।”