ময়মনসিংহ , রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ৩০ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

আম্বানী পুত্রের আধ্যাত্মিক পদযাত্রা

  •  অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:৩২:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
  • ৯ বার পড়া হয়েছে

আম্বানী পুত্রের আধ্যাত্মিক পদযাত্রা!

অনন্তের পৈতৃক বাড়ি এবং কর্মভূমি জামনগর থেকে দ্বারকা পর্যন্ত যাত্রাপথ প্রায় ১৮০ কিলোমিটারের। ২৯ মার্চ যাত্রা শুরু করার পর থেকে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১২ থেকে ১৫ কিলোমিটার পথ হেঁটেছিলেন ৩০ বছর বয়সী অনন্ত। প্রতি রাতে প্রায় সাত ঘণ্টা করে হেঁটেছিলেন তিনি। অনন্তের সঙ্গে ছিলেন তার কয়েকজন ঘনিষ্ঠ এবং নিরাপত্তারক্ষীরা। তবে অনন্তের এই পদযাত্রায় কোনো রাজকীয়তা ছিল না। যাত্রা ছিল নীরব, নির্জন ও শান্ত।

অনন্তের কথায়, ‘ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানাতে আমি যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে হেঁটে যাব। আমার বিশ্বাস প্রকাশ করতে আমি কষ্ট সহ্য করব। আমি মাথা নত করব, কারণ আমি দুর্বল নই, কারণ আমি ঈশ্বরের কাছে আত্মসমর্পণ করেছি।’

ছোটবেলা থেকেই কুশিং সিনড্রোমে আক্রান্ত অনন্ত। এটি একটি বিরল হরমোনজনিত ব্যাধি। স্থূলতা এবং হাঁপানি থাকা সত্ত্বেও ১৮০ কিলোমিটারের যাত্রাপথ হেঁটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন অনন্ত। সাহসের উপর ভর করে এবং সমস্ত প্রতিকূলতা কাটিয়ে সম্পূর্ণ করলেন সেই আধ্যাত্মিক যাত্রা।

তবে এই দীর্ঘ যাত্রাপথে বেশ কয়েক বার খবরের শিরোনামে ওঠে এসেছেন অনন্ত। পশুদের প্রতি তার প্রেমের নিদর্শনও মেলে যাত্রায়। তার সঙ্গে ছবি তোলার ভিড়ও লক্ষ করা গিয়েছিল যাত্রাপথের কোথাও কোথাও। কাউকেই নিরাশ করেননি তিনি।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

আম্বানী পুত্রের আধ্যাত্মিক পদযাত্রা

আপডেট সময় ১০:৩২:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫

আম্বানী পুত্রের আধ্যাত্মিক পদযাত্রা!

অনন্তের পৈতৃক বাড়ি এবং কর্মভূমি জামনগর থেকে দ্বারকা পর্যন্ত যাত্রাপথ প্রায় ১৮০ কিলোমিটারের। ২৯ মার্চ যাত্রা শুরু করার পর থেকে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১২ থেকে ১৫ কিলোমিটার পথ হেঁটেছিলেন ৩০ বছর বয়সী অনন্ত। প্রতি রাতে প্রায় সাত ঘণ্টা করে হেঁটেছিলেন তিনি। অনন্তের সঙ্গে ছিলেন তার কয়েকজন ঘনিষ্ঠ এবং নিরাপত্তারক্ষীরা। তবে অনন্তের এই পদযাত্রায় কোনো রাজকীয়তা ছিল না। যাত্রা ছিল নীরব, নির্জন ও শান্ত।

অনন্তের কথায়, ‘ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানাতে আমি যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে হেঁটে যাব। আমার বিশ্বাস প্রকাশ করতে আমি কষ্ট সহ্য করব। আমি মাথা নত করব, কারণ আমি দুর্বল নই, কারণ আমি ঈশ্বরের কাছে আত্মসমর্পণ করেছি।’

ছোটবেলা থেকেই কুশিং সিনড্রোমে আক্রান্ত অনন্ত। এটি একটি বিরল হরমোনজনিত ব্যাধি। স্থূলতা এবং হাঁপানি থাকা সত্ত্বেও ১৮০ কিলোমিটারের যাত্রাপথ হেঁটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন অনন্ত। সাহসের উপর ভর করে এবং সমস্ত প্রতিকূলতা কাটিয়ে সম্পূর্ণ করলেন সেই আধ্যাত্মিক যাত্রা।

তবে এই দীর্ঘ যাত্রাপথে বেশ কয়েক বার খবরের শিরোনামে ওঠে এসেছেন অনন্ত। পশুদের প্রতি তার প্রেমের নিদর্শনও মেলে যাত্রায়। তার সঙ্গে ছবি তোলার ভিড়ও লক্ষ করা গিয়েছিল যাত্রাপথের কোথাও কোথাও। কাউকেই নিরাশ করেননি তিনি।