গত রোববার (২৭ জুলাই) মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের অর্থ শাখা থেকে জারি করা এক অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এতে সংশ্লিষ্ট মাদ্রাসার অধ্যক্ষকে সতর্ক করে আরও বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে যেন এমন কোনো জাল সনদধারীর আবেদন পাঠানো না হয়। পাশাপাশি, বর্ণিত দুই শিক্ষক ইতোমধ্যে সরকারি খাত থেকে যে বেতন-ভাতা উত্তোলন করেছেন, তা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করে প্রমাণসহ মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরকে অবহিত করার অনুরোধ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও যোগ্য প্রার্থী নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য জাতীয় শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) দায়িত্ব পালন করে থাকে। সংস্থাটির নিজস্ব পরীক্ষার মাধ্যমে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একটি মেধাতালিকা তৈরি করা হয় এবং এই তালিকার ভিত্তিতেই বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ করা হয়। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জাল সনদ ও ভুয়া সুপারিশপত্রের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনেকে চাকরি করছেন এমন অভিযোগ উঠেছে। যা নিয়ে দফায় দফায় বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।