ময়মনসিংহ , রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ১০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তুতে পরিণত না হয় বললেন আখতার বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই বললেন সাদিক রাজনৈতিক বিভেদে ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঘটলে জাতি ক্ষমা করবে না বললেন সালাহউদ্দিন জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার ফিল্ডিং করছিলেন, আচমকা মাঠেই লুটিয়ে পড়েন প্রথমবারের মতো সরকারিভাবে গম আসছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনকালে কোনো দুর্নীতি করিনি বললেন ধর্ম উপদেষ্টা মির্জা ফখরুলের আহ্বান নির্বাচনে সব দলকে অংশ নেওয়ার ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার হলে জামায়াতের হবে না কেন বললেন মাসুদ কামাল প্রভাসের ‘ফৌজি’, বাংলা ভাষাতেও মুক্তি পাবে
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

খালাসের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন জিকে শামীমের

অর্থ পাচারের মামলায় ১০ বছরের সাজা থেকে ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত ঠিকাদার ও সাবেক যুবলীগ নেতা জি কে শামীমকে দেওয়া খালাসের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ।

রোববার (১৭ আগস্ট) আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে বলে জানা গেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়।

২০২৩ সালের ১৭ জুলাই ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম আলোচিত ঠিকাদার এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে অর্থ পাচার মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন। তার সাত দেহরক্ষীকে চার বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি তাদের ৩ কোটি ৮৩ লাখ ৩৫ হাজার ৮১৪ টাকা জরিমানা করা হয়। ৬০ দিনের মধ্যে জরিমানা পরিশোধ না করলে আরও এক বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলেও রায়ে উল্লেখ করা হয়। রায় ঘোষণার পর সাজা পরোয়ানা জারি করে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন জি কে শামীম। তার আপিলের ওপর গত ৭ আগস্ট হাইকোর্ট রায় দেয়।

এর আগে ২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর অস্ত্র আইনের মামলায় জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।

২০১৯ সালের ২১ সেপ্টেম্বর র‌্যাব-১ এর নায়েব সুবেদার মিজানুর রহমান গুলশান থানায় অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনে মামলাটি দায়ের করেন। ২০২০ সালের ৪ আগস্ট সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকোনমিক ক্রাইম স্কোয়াড আবু সাঈদ আটজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দেন। ওই বছরের ১০ নভেম্বর মামলার বিচার শুরু হয়।

এরও আগে ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর নিকেতনে শামীমের বাড়ি ও অফিসে র‌্যাব অভিযান চালিয়ে আটটি আগ্নেয়াস্ত্র, বিপুল পরিমাণ গুলি, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, ১ কোটি ৮১ লাখ টাকা, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মুদ্রা এবং মদ জব্দ করে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তুতে পরিণত না হয় বললেন আখতার

খালাসের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন জিকে শামীমের

আপডেট সময় ১২:০৩:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫

অর্থ পাচারের মামলায় ১০ বছরের সাজা থেকে ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত ঠিকাদার ও সাবেক যুবলীগ নেতা জি কে শামীমকে দেওয়া খালাসের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ।

রোববার (১৭ আগস্ট) আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে বলে জানা গেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়।

২০২৩ সালের ১৭ জুলাই ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম আলোচিত ঠিকাদার এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে অর্থ পাচার মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন। তার সাত দেহরক্ষীকে চার বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি তাদের ৩ কোটি ৮৩ লাখ ৩৫ হাজার ৮১৪ টাকা জরিমানা করা হয়। ৬০ দিনের মধ্যে জরিমানা পরিশোধ না করলে আরও এক বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলেও রায়ে উল্লেখ করা হয়। রায় ঘোষণার পর সাজা পরোয়ানা জারি করে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন জি কে শামীম। তার আপিলের ওপর গত ৭ আগস্ট হাইকোর্ট রায় দেয়।

এর আগে ২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর অস্ত্র আইনের মামলায় জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।

২০১৯ সালের ২১ সেপ্টেম্বর র‌্যাব-১ এর নায়েব সুবেদার মিজানুর রহমান গুলশান থানায় অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনে মামলাটি দায়ের করেন। ২০২০ সালের ৪ আগস্ট সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকোনমিক ক্রাইম স্কোয়াড আবু সাঈদ আটজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দেন। ওই বছরের ১০ নভেম্বর মামলার বিচার শুরু হয়।

এরও আগে ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর নিকেতনে শামীমের বাড়ি ও অফিসে র‌্যাব অভিযান চালিয়ে আটটি আগ্নেয়াস্ত্র, বিপুল পরিমাণ গুলি, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, ১ কোটি ৮১ লাখ টাকা, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মুদ্রা এবং মদ জব্দ করে।