ময়মনসিংহ , মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ২৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

জরিমানা ২৯ লাখ টাকা,দুই মাসে ৬০ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ

গত দুই মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিচালিত ২১৬টি মোবাইলকোর্ট অভিযানে ৪৩৮টি প্রতিষ্ঠানকে ২৮ লাখ ৭৩ হাজার ৩০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একই সময়ে ৫৯ হাজার ৯৫৯ কেজি পলিথিন জব্দ করা হয়েছে।

শুক্রবার (৪ জানুয়ারি) রাজধানীর হাতিরপুল ও পলাশী কাঁচাবাজারে পলিথিন ব্যবহার রোধে পরিচালিত মনিটরিং কার্যক্রম শেষে এ তথ্য জানান পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং কমিটির সভাপতি ও অতিরিক্ত সচিব তপন কুমার বিশ্বাস। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে মোবাইলকোর্টের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে এবং অবৈধ পলিথিন পাওয়া গেলেই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।‘

মনিটরিং কার্যক্রমে অংশ নেন পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা এবং সংশ্লিষ্ট বাজার কমিটির প্রতিনিধিরাও। তারা বাজারের দোকানগুলোতে পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে এবং পাট ও কাপড়ের ব্যাগ ব্যবহারে উৎসাহিত করার জন্য প্রচারণা চালান।

এছাড়া, মোমপালিশ করা কাগজের ব্যাগেও মাছ-মাংস নেওয়া সম্ভব, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয়। পরিবেশ মন্ত্রণালয় গণমাধ্যমের সহযোগিতা কামনা করেছে, যাতে পলিথিন ব্যবহার বন্ধে সফলতা অর্জন করা যায়।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জরিমানা ২৯ লাখ টাকা,দুই মাসে ৬০ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ

আপডেট সময় ১০:৪৪:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৫

গত দুই মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিচালিত ২১৬টি মোবাইলকোর্ট অভিযানে ৪৩৮টি প্রতিষ্ঠানকে ২৮ লাখ ৭৩ হাজার ৩০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একই সময়ে ৫৯ হাজার ৯৫৯ কেজি পলিথিন জব্দ করা হয়েছে।

শুক্রবার (৪ জানুয়ারি) রাজধানীর হাতিরপুল ও পলাশী কাঁচাবাজারে পলিথিন ব্যবহার রোধে পরিচালিত মনিটরিং কার্যক্রম শেষে এ তথ্য জানান পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং কমিটির সভাপতি ও অতিরিক্ত সচিব তপন কুমার বিশ্বাস। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে মোবাইলকোর্টের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে এবং অবৈধ পলিথিন পাওয়া গেলেই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।‘

মনিটরিং কার্যক্রমে অংশ নেন পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা এবং সংশ্লিষ্ট বাজার কমিটির প্রতিনিধিরাও। তারা বাজারের দোকানগুলোতে পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে এবং পাট ও কাপড়ের ব্যাগ ব্যবহারে উৎসাহিত করার জন্য প্রচারণা চালান।

এছাড়া, মোমপালিশ করা কাগজের ব্যাগেও মাছ-মাংস নেওয়া সম্ভব, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয়। পরিবেশ মন্ত্রণালয় গণমাধ্যমের সহযোগিতা কামনা করেছে, যাতে পলিথিন ব্যবহার বন্ধে সফলতা অর্জন করা যায়।