শাস্তি আরোপের ক্ষেত্রে আচরণবিধিতে নির্দেশনা না থাকায়ও তিনি অসন্তোষ প্রকাশ করে শিশির মনির বলেন, ‘এই বিধানে স্পষ্ট উল্লেখ থাকা উচিত ছিল, কে শাস্তি আরোপ করবে।’ তিনি এমন অসঙ্গতিও তুলে ধরেন যে, কোনো প্রার্থীর অপরাধের জন্য তার রাজনৈতিক দলকে শাস্তির আওতায় আনার বিধান নেই।
নির্বাচন-পূর্ব অভিযোগ দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য সময়সীমা নির্ধারণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি। এ নিয়ে শিশির মনির বলেন, ‘কমপ্লেইন দিলে অবশ্যই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা নিষ্পত্তি করতে হবে, যাতে প্রার্থীর পক্ষে আদালতে যেতে বাধ্য হওয়া না পড়ে।’
তিনি প্রার্থীদের ইশতেহার পাঠ বাধ্যতামূলক করার দাবিও জানান। বর্তমান বিধান অনুযায়ী, রিটার্নিং অফিসার বা সহকারী রিটার্নিং অফিসার প্রার্থীদের উপস্থিতিতে আচরণবিধি পাঠ করতে হবে’- এটি ঐচ্ছিক। শিশির মনির বলেন, ‘এটি সব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হওয়া উচিত, যাতে নতুন প্রজন্মের কাছে গঠনমূলক নির্বাচনী সংস্কৃতি তৈরি হয়।’

ডিজিটাল রিপোর্ট 























