গত রোববার (১৬ নভেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে এসব বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ফুলবাড়িয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়।
ফুলবাড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রুকনুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায়, স্থানীয় বিএনপির সমর্থক আবু বকর ছিদ্দিকের মুঠোফোনে অপরিচিত এক ব্যক্তি কল করে জানান, ৬ নম্বর ফুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র পুড়িয়ে দিতে বোমা রাখা হয়েছে। পরে পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ ওই ইউপি কার্যালয়ের পেছনের ঝোপ থেকে ককটেল ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করে। ককটেল ও পেট্রলবোমাগুলো একটি শপিং ব্যাগে ভরে সেখানে ফেলে রাখা হয়েছিল।
ফুলবাড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রুকনুজ্জামান বলেন, ‘নাশকতা ঠেকাতে আমাদের বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ। এ কারণে দুর্বৃত্তরা হয়তো বিস্ফোরকগুলো ওই ইউনিয়ন পরিষদের পেছনে ফেলে যায়। শপিং ব্যাগের ভেতরে পাঁচটি ছোট-বড় ককটেল ও দুটি পেট্রলবোমা ছিল। মুঠোফোন নম্বরটি আমরা সংগ্রহ করেছি, কারা এই নাশকতার চেষ্টা করেছে, তা শনাক্তের চেষ্টা করছি।’

ডিজিটাল রিপোর্ট 




















