ময়মনসিংহ , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

দুই মহল্লাবাসীর সংঘর্ষে আহত ৩০, আটক ১৭

সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার ভাঙাবাড়ি ও সর্দারপাড়া গ্রামবাসীর মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের জেরে সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান চালিয়েছে যৌথাবহিনী। এ সময় ১৭ জনকে আটক করা হয়। 

গত শুক্রবার (১৩ জুন) বিকেল থেকে সেনাবাহিনীর ১১ পদাতিক ডিভিশন ইউনিটের নেতৃত্বে র‍্যাব-১২ ও পুলিশের সমন্বয়ে এ অভিযান পরিচালিত হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তিনদিন ধরে দুই গ্রামের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ ও বাড়িঘরে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ৩০ জন আহত হন। সৃষ্ট পরিস্থিতে শহরজুড়ে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। পরিস্থিতি সামাল দিতেই অভিযান শুরু করে যৌথবাহিনী। অভিযানে ১৭ জনকে আটকের পাশাপাশি দেশীয় অস্ত্র, হেলমেট, লাঠিসোঁটা ও লোহার রড উদ্ধার করা হয়েছে। এসব সরঞ্জাম বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল বলে জানায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

সর্দারপাড়া গ্রামের সাজিদ সরকার জানান, সংঘর্ষের প্রতিদিনই আতঙ্কে থাকতে হতো। দোকানপাট বন্ধ হয়ে পড়ে। কেউ বাড়ির বাইরে গেলেও ভয় লাগতো। এখন মনে হচ্ছে কিছুটা স্বস্তি ফিরে এসেছে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

দুই মহল্লাবাসীর সংঘর্ষে আহত ৩০, আটক ১৭

আপডেট সময় ০২:১২:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫

সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার ভাঙাবাড়ি ও সর্দারপাড়া গ্রামবাসীর মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের জেরে সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান চালিয়েছে যৌথাবহিনী। এ সময় ১৭ জনকে আটক করা হয়। 

গত শুক্রবার (১৩ জুন) বিকেল থেকে সেনাবাহিনীর ১১ পদাতিক ডিভিশন ইউনিটের নেতৃত্বে র‍্যাব-১২ ও পুলিশের সমন্বয়ে এ অভিযান পরিচালিত হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তিনদিন ধরে দুই গ্রামের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ ও বাড়িঘরে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ৩০ জন আহত হন। সৃষ্ট পরিস্থিতে শহরজুড়ে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। পরিস্থিতি সামাল দিতেই অভিযান শুরু করে যৌথবাহিনী। অভিযানে ১৭ জনকে আটকের পাশাপাশি দেশীয় অস্ত্র, হেলমেট, লাঠিসোঁটা ও লোহার রড উদ্ধার করা হয়েছে। এসব সরঞ্জাম বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল বলে জানায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

সর্দারপাড়া গ্রামের সাজিদ সরকার জানান, সংঘর্ষের প্রতিদিনই আতঙ্কে থাকতে হতো। দোকানপাট বন্ধ হয়ে পড়ে। কেউ বাড়ির বাইরে গেলেও ভয় লাগতো। এখন মনে হচ্ছে কিছুটা স্বস্তি ফিরে এসেছে।