শততম টেষ্ট ম্যাচটা সেঞ্চুরি দিয়েই রাঙালেন মুশফিক। সেই সঙ্গে রাঙালেন বাংলাদেশের ক্রিকেট সমর্থকদের সকালও!
বিশ্বের ১১তম ক্রিকেটার হিসেবে এই কীর্তি গড়েছেন মুশফিক। টেস্টে শততম ম্যাচে সেঞ্চুরির এটি ১২তম ঘটনা।
১৮৭ বলে পাঁচ চারে ৯৯ রানে ব্যাট করছেন মুশফিক। ৮৬ বলে ২ চারে ৪৭ রানে ব্যাট করছেন লিটন দাস। তাদের জুটিতে ১৬০ বলে এসেছে ৯০ রান।
মুমিনুলের সঙ্গে শতরানের জুটিতে দলকে টানেন মুশফিক। পরে লিটনের সঙ্গে গড়েন আরেকটি চমৎকার জুটি।
মুশফিকের আগে শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করা নামগুলো বিশ্ব ক্রিকেটে অনেক বড়। ১৯৬৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই রেকর্ডে প্রথম নাম লেখান ইংল্যান্ডের কলিন কাউন্ড্রে। ১৯৮৯ সালে ভারতের বিপক্ষে সেঞ্চুরিতে তাতে যোগ দেন পাকিস্তানের জাভেদ মিয়াঁদাদ। ১৯৯০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে শততম টেস্টে ১৪৯ রানের ইনিংস খেলেন ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান কিংবদন্তি গর্ডন গ্রিনিজ। ইংল্যান্ডের আলেক স্ট্রুয়ার্ট। ২০০৫ সালে পাকিস্তানের ইনজামাম উল হক ভারতের বিপক্ষে শততম টেস্টে করেন ১৮৪ রান।
রিকি পন্টিং দুইবার নাম লেখান এই তালিকায়। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক ২০০৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নিজের শততম টেস্টের দুই ইনিংসেই করেন সেঞ্চুরি। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথ ২০১২ সালে নিজের শততম টেস্ট ইংল্যান্ডের বিপক্ষে করেছিলেন ১৩১ রান।
আরেক প্রোটিয়া ব্যাটার হাশিম আমলা শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোহেন্সবার্গে তার শততম টেস্ট রাঙান ১৩৪ রানের ইনিংস খেলে।
ইংল্যান্ডের জো রুট ও ডেভিড ওয়ার্নার আরেকটু আলাদা। এই দুজনের নিজের শততম টেস্টে করেন ডাবল সেঞ্চুরি। ২০২১ সালে ভারতের বিপক্ষে চেন্নাইতে এই কীর্তি গড়েন রুট। ওয়ার্নার ২০২২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করেন ঠিক ২০০ রান।

ডিজিটাল রিপোর্ট 
























