ময়মনসিংহ , বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

শিক্ষা ভবন ঘেরাও মাউশি-নায়েমের ডিজি প্রত্যাহারের দাবিতে

আন্দোলনকারীদের ভাষ্য,মাউশির ডিজি অধ্যাপক এহতেসাম উল হক বরিশাল সিটির সাবেক মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর ঘনিষ্ঠ অনুচর হিসেবে সর্বমহলে পরিচিত। তার হাত ধরেই বরিশাল বিএম কলেজের রসায়ন বিভাগ থেকে বরিশাল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ পদে পদায়ন পান অধ্যাপক এহতেসাম উল হক। আওয়ামী বলয়ের প্রভাবশালী অধ্যক্ষ হওয়ায় ক্ষমতার দাপটে ব্যাপক অনিয়ম, দুর্নীতি, অর্থ লোপাট, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারসহ বিস্তর অভিযোগে ৫ আগস্টের পরে অধ্যক্ষ পদ থেকে প্রত্যাহারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা ধারাবাহিক আন্দোলন করেন। শিক্ষাসচিবকে লিখিত অভিযোগও দেন। এরপর তাকে অধ্যক্ষ পদ থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। আওয়ামী ঘনিষ্ঠ অনুচর ও বিতর্কিত শিক্ষা ক্যাডারের এ কর্মকর্তা কীভাবে মাউশির ডিজির পদে আসীন হয়, তা শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটসহ শিক্ষার্থী এবং সুশীল সমাজের কারো বোধগম্য নয়।

শিক্ষকদের এই আন্দোলনের নেতৃত্বে রয়েছেন-শিক্ষক কর্মচারী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া, মহাসচিব জাকির হোসেন, সহকারী মহাসচিব অধ্যাপক বদরুল ইসলাম,‌ প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যক্ষ কাজী মোহাম্মদ মাইনুদ্দিন, অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন লিটন, অধ্যাপক আব্দুল আউয়াল, যুগ্মমহাসচিব অধ্যাপক আব্দুল হাকিমসহ বিভিন্ন জেলা থেকে আসা শিক্ষক কর্মচারীরা।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর ঘেরাও করে ১০ ফেব্রুয়ারি মধ্যে থাকে প্রত্যাহারের আলটিমেটাম দেয় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্য জোট।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

শিক্ষা ভবন ঘেরাও মাউশি-নায়েমের ডিজি প্রত্যাহারের দাবিতে

আপডেট সময় ১১:৩৯:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

আন্দোলনকারীদের ভাষ্য,মাউশির ডিজি অধ্যাপক এহতেসাম উল হক বরিশাল সিটির সাবেক মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর ঘনিষ্ঠ অনুচর হিসেবে সর্বমহলে পরিচিত। তার হাত ধরেই বরিশাল বিএম কলেজের রসায়ন বিভাগ থেকে বরিশাল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ পদে পদায়ন পান অধ্যাপক এহতেসাম উল হক। আওয়ামী বলয়ের প্রভাবশালী অধ্যক্ষ হওয়ায় ক্ষমতার দাপটে ব্যাপক অনিয়ম, দুর্নীতি, অর্থ লোপাট, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারসহ বিস্তর অভিযোগে ৫ আগস্টের পরে অধ্যক্ষ পদ থেকে প্রত্যাহারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা ধারাবাহিক আন্দোলন করেন। শিক্ষাসচিবকে লিখিত অভিযোগও দেন। এরপর তাকে অধ্যক্ষ পদ থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। আওয়ামী ঘনিষ্ঠ অনুচর ও বিতর্কিত শিক্ষা ক্যাডারের এ কর্মকর্তা কীভাবে মাউশির ডিজির পদে আসীন হয়, তা শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটসহ শিক্ষার্থী এবং সুশীল সমাজের কারো বোধগম্য নয়।

শিক্ষকদের এই আন্দোলনের নেতৃত্বে রয়েছেন-শিক্ষক কর্মচারী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া, মহাসচিব জাকির হোসেন, সহকারী মহাসচিব অধ্যাপক বদরুল ইসলাম,‌ প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যক্ষ কাজী মোহাম্মদ মাইনুদ্দিন, অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন লিটন, অধ্যাপক আব্দুল আউয়াল, যুগ্মমহাসচিব অধ্যাপক আব্দুল হাকিমসহ বিভিন্ন জেলা থেকে আসা শিক্ষক কর্মচারীরা।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর ঘেরাও করে ১০ ফেব্রুয়ারি মধ্যে থাকে প্রত্যাহারের আলটিমেটাম দেয় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্য জোট।