ময়মনসিংহ , বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলা: ৪৪ জন খালাস সাবেক এমপি হাবিবসহ বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়নি, অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকার কথা বলেছে বললেন আইন উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হলেন ১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ বললেন কমিশনার সানাউল্লাহ ১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ জানালেন কমিশনার সানাউল্লাহ স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়ে বেরিয়ে গেলেও দিতে হবে ১০০ টাকা ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কোথায় রাখা হবে জানালেন আইনজীবী জ্বালানি ট্যাঙ্কারে বিস্ফোরণ, নিহত অন্তত ৩৮ নাইজেরিয়ায় রাজমিস্ত্রির কাজ করে জিপিএ-৫ পেয়েছে বুলু সিরাজগঞ্জ ফুটবল খেলা নিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আটক ৭
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল কারাগারে

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:৪৯:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫
  • ৭২ বার পড়া হয়েছে

সরকারি কাজে বাধা ও বেআইনি সমাবেশের অভিযোগে রাজধানীর পল্টন থানার মামলায় দণ্ডিত জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুলকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

সোমবার জামিন শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামানের আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিনের আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে আদালত তার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এ বিষয়ে আসামিপক্ষের আইনজীবী সাদেকুল ইসলাম ভুঁইয়া (জাদু) বলেন, শহিদুল ইসলাম বাবুল আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেছিলেন। আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন। আমরা উচ্চ আদালতে তার জামিন আবেদন করব। আশা করছি, আদালত তার জামিন মঞ্জুর করবেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ৩১ অক্টোবর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কক্সবাজার সফর শেষে গুলশানে ফিরে আসেন।

এ সময় দলের নেতাকর্মীরা পল্টন এলাকায় সরকারবিরোধী স্লোগান দেন। ভিআইপি রোড বন্ধ করে ভাঙচুরের চেষ্টা চালান। এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল ওইদিনই মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ১৯ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা একই থানার উপপরিদর্শক আতাউর রহমান।

বিচার প্রক্রিয়া শেষে ২০২৩ সালের ২৩ নভেম্বর আদালত এ মামলায় রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে শহিদুল ইসলাম বাবুলকে দোষী সাব্যস্ত করে এক ধারায় আড়াই বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি দুই হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে সাত দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আরেক ধারায় এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, দুই হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে সাত দিনের কারাদণ্ড দেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় তিনি পলাতক ছিলেন। এজন্য আদালত তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করেন।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলা: ৪৪ জন খালাস সাবেক এমপি হাবিবসহ

কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল কারাগারে

আপডেট সময় ০৩:৪৯:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫

সরকারি কাজে বাধা ও বেআইনি সমাবেশের অভিযোগে রাজধানীর পল্টন থানার মামলায় দণ্ডিত জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুলকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

সোমবার জামিন শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামানের আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিনের আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে আদালত তার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এ বিষয়ে আসামিপক্ষের আইনজীবী সাদেকুল ইসলাম ভুঁইয়া (জাদু) বলেন, শহিদুল ইসলাম বাবুল আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেছিলেন। আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন। আমরা উচ্চ আদালতে তার জামিন আবেদন করব। আশা করছি, আদালত তার জামিন মঞ্জুর করবেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ৩১ অক্টোবর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কক্সবাজার সফর শেষে গুলশানে ফিরে আসেন।

এ সময় দলের নেতাকর্মীরা পল্টন এলাকায় সরকারবিরোধী স্লোগান দেন। ভিআইপি রোড বন্ধ করে ভাঙচুরের চেষ্টা চালান। এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল ওইদিনই মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ১৯ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা একই থানার উপপরিদর্শক আতাউর রহমান।

বিচার প্রক্রিয়া শেষে ২০২৩ সালের ২৩ নভেম্বর আদালত এ মামলায় রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে শহিদুল ইসলাম বাবুলকে দোষী সাব্যস্ত করে এক ধারায় আড়াই বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি দুই হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে সাত দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আরেক ধারায় এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, দুই হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে সাত দিনের কারাদণ্ড দেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় তিনি পলাতক ছিলেন। এজন্য আদালত তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করেন।