ময়মনসিংহ , বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

হৃদয়ের লাশ রাতের আঁধারে নদীতে ফেলে দেয় পুলিশ মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম

  • ডিজিটাল রিপোর্ট
  • আপডেট সময় ১১:২৮:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় গাজীপুরের কোনাবাড়ী এলাকায় গুলিতে নিহত কলেজছাত্র হৃদয় হোসেনের লাশ রাতের আঁধারে নদীতে ফেলে দেয় পুলিশ—এমন তথ্য জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

গত সোমবার (১৩ অক্টোবর) ট্রাইব্যুনাল–১–এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চে মামলার দ্বিতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় এই তথ্য তুলে ধরেন চিফ প্রসিকিউটর। এ সময় আদালতে হৃদয়কে গুলি করার একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।

ট্রাইব্যুনালে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘কলেজছাত্র হৃদয়ের লাশটি রাতের আঁধারে গাজীপুরের কড্ডা নদীতে ফেলে দেয় পুলিশ। শহীদ হৃদয়কে কাছ থেকে গুলি করেন কোনাবাড়ী থানার কনস্টেবল আকরাম। তিনি এ ব্যাপারে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।’

হৃদয় হোসেনের বাড়ি টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার আলমনগর গ্রামে। তার বাবা লাল মিয়া। তিনি হেমনগর ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। পড়াশোনার পাশাপাশি জীবিকা নির্বাহের জন্য কোনাবাড়ীতে অটোরিকশা চালাতেন তিনি।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

হৃদয়ের লাশ রাতের আঁধারে নদীতে ফেলে দেয় পুলিশ মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম

আপডেট সময় ১১:২৮:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় গাজীপুরের কোনাবাড়ী এলাকায় গুলিতে নিহত কলেজছাত্র হৃদয় হোসেনের লাশ রাতের আঁধারে নদীতে ফেলে দেয় পুলিশ—এমন তথ্য জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

গত সোমবার (১৩ অক্টোবর) ট্রাইব্যুনাল–১–এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চে মামলার দ্বিতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় এই তথ্য তুলে ধরেন চিফ প্রসিকিউটর। এ সময় আদালতে হৃদয়কে গুলি করার একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।

ট্রাইব্যুনালে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘কলেজছাত্র হৃদয়ের লাশটি রাতের আঁধারে গাজীপুরের কড্ডা নদীতে ফেলে দেয় পুলিশ। শহীদ হৃদয়কে কাছ থেকে গুলি করেন কোনাবাড়ী থানার কনস্টেবল আকরাম। তিনি এ ব্যাপারে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।’

হৃদয় হোসেনের বাড়ি টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার আলমনগর গ্রামে। তার বাবা লাল মিয়া। তিনি হেমনগর ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। পড়াশোনার পাশাপাশি জীবিকা নির্বাহের জন্য কোনাবাড়ীতে অটোরিকশা চালাতেন তিনি।