বিভিন্ন অভিযোগে বিসিবির সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে অনাস্থাপত্র দিয়েছিলেন আট পরিচালক। ফারুকের বিরুদ্ধে বিসিবির তহবিল নয়ছয় করার অভিযোগও তোলা হয়েছিল। সেটি নিয়ে অনুসন্ধানে নেমেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তবে তহবিল নিয়ে করা অভিযোগটির সত্যতা পায়নি দুদক।
বিসিবির নানাবিধ আর্থিক দুর্নীতির বিষয়ে দুদকের দেওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে ২৫০ কোটি টাকা বিভিন্ন ব্যাংকে সরানোর যে অভিযোগ করা হয়েছে, সেটি মূলত সংস্থাটির বাড়তি লাভের জন্যই করা হয়েছে। তাতে এই অভিযোগের ইতি টানার পরামর্শ দিয়েছে দুদক।
এ দিকে বিসিবির চাকরির নীতিমালা ও সাংগঠনিক কাঠামোতে ঘাটতি পেয়েছে দুদক। এছাড়া দুদকের অনুসন্ধানে আরও উঠে এসেছে আচরণ নীতিমালা ও শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থার অভাব, নীতিমালা প্রণয়নে অব্যবস্থাপনা। সেইসঙ্গে তৃতীয় বিভাগ বাছাইয়ে নানা অনিয়মের চিত্র উঠে এসেছে বলেও দুদকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।