ময়মনসিংহ , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

ইন্দোনেশীয় হজ ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ, বিমানের ইঞ্জিনে আগুন

  • Md. Raduan Ahammed
  • আপডেট সময় ১২:৩৬:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪
  • ১৬৫ বার পড়া হয়েছে

ছবি- সংগৃহীত

ইন্দোনেশিয়া জাতীয় বিমান পরিষেবা সংস্থা গারুদার একটি উড়োজাহাজের ইঞ্জিনে আগুন ধরে যাওয়ার কারণে বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছে। উক্ত উড়োজাহাজটিতে ৪৫০ জন হজযাত্রী ও ১৮ জন কেবিনক্রু ছিল। খবর সিএনএন’র।

বুধবার ১৫-ই মে সিএনএন’র  এর একটি প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার বিকেল এই দুর্ঘটনা ঘটে। বোয়িং ৭৪৭-৪০০ সিরিজের উড়োজাহাজটি ইন্দোনেশিয়ার মাকাসার শহর থকে মদিনার উদ্দেশে রওনা হয়েছিল। এক বিবৃতিতে গারুদার নির্বাহী পরিচালক ইরফান সেতিয়াপুত্রা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বিমানটি টেক অফের পরপরই সেটির একটি ইঞ্জিনে আগুন লাগে। সম্ভবত ফ্লাইট শুরুর আগে সেটি ভালোভাবে পরীক্ষা করা হয়নি। আগুন দেখতে পাওয়া মাত্র পাইলট তাৎক্ষণিকভাবে বিমান অবতরণের সিদ্ধান্ত নেন। বিমানটিতে ৪৫০ জন যাত্রী ছাড়াও ১৮ জন ক্রু ছিলেন।

তবে তাদের কেউই হতাহত হননি। ইরফান জানিয়েছেন বিমানটি অবতরণের দুই ঘণ্টার মধ্যে যাত্রীদের জন্য নতুন আরেকটি বিমানের বন্দোবস্ত করেছে গারুদা। সেই সঙ্গে মেরামতের জন্য গ্রাউন্ডেড করা হয়েছে আগুন লাগা বিমানটিকে। গারুদার ৬০ শতাংশ শেয়ারের মালিক ইন্দোনেশিয়ার সরকার। করোনা মহামারির সময় ভ্রমণ নিষেধজ্ঞার কারণে ব্যাপকমাত্রায় আর্থিক লোকসানের শিকার হয়েছে এই পরিষেবা সংস্থাটি। সেই ক্ষয়ক্ষতির ধাক্কা এখনও পুরোপুরি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। যদিও এমনটি হওয়ার কথা নয়। কারণ, বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ায় শত শত দ্বীপ রয়েছে। এসব দ্বীপের বাসিন্দাদের এক দ্বীপ থেকে অন্য দ্বীপে যেতে বিমানের ওপর নির্ভর করতে হয়। তথ্য সূত্র: সিএনএন

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

ইন্দোনেশীয় হজ ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ, বিমানের ইঞ্জিনে আগুন

আপডেট সময় ১২:৩৬:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪

ইন্দোনেশিয়া জাতীয় বিমান পরিষেবা সংস্থা গারুদার একটি উড়োজাহাজের ইঞ্জিনে আগুন ধরে যাওয়ার কারণে বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছে। উক্ত উড়োজাহাজটিতে ৪৫০ জন হজযাত্রী ও ১৮ জন কেবিনক্রু ছিল। খবর সিএনএন’র।

বুধবার ১৫-ই মে সিএনএন’র  এর একটি প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার বিকেল এই দুর্ঘটনা ঘটে। বোয়িং ৭৪৭-৪০০ সিরিজের উড়োজাহাজটি ইন্দোনেশিয়ার মাকাসার শহর থকে মদিনার উদ্দেশে রওনা হয়েছিল। এক বিবৃতিতে গারুদার নির্বাহী পরিচালক ইরফান সেতিয়াপুত্রা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বিমানটি টেক অফের পরপরই সেটির একটি ইঞ্জিনে আগুন লাগে। সম্ভবত ফ্লাইট শুরুর আগে সেটি ভালোভাবে পরীক্ষা করা হয়নি। আগুন দেখতে পাওয়া মাত্র পাইলট তাৎক্ষণিকভাবে বিমান অবতরণের সিদ্ধান্ত নেন। বিমানটিতে ৪৫০ জন যাত্রী ছাড়াও ১৮ জন ক্রু ছিলেন।

তবে তাদের কেউই হতাহত হননি। ইরফান জানিয়েছেন বিমানটি অবতরণের দুই ঘণ্টার মধ্যে যাত্রীদের জন্য নতুন আরেকটি বিমানের বন্দোবস্ত করেছে গারুদা। সেই সঙ্গে মেরামতের জন্য গ্রাউন্ডেড করা হয়েছে আগুন লাগা বিমানটিকে। গারুদার ৬০ শতাংশ শেয়ারের মালিক ইন্দোনেশিয়ার সরকার। করোনা মহামারির সময় ভ্রমণ নিষেধজ্ঞার কারণে ব্যাপকমাত্রায় আর্থিক লোকসানের শিকার হয়েছে এই পরিষেবা সংস্থাটি। সেই ক্ষয়ক্ষতির ধাক্কা এখনও পুরোপুরি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। যদিও এমনটি হওয়ার কথা নয়। কারণ, বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ায় শত শত দ্বীপ রয়েছে। এসব দ্বীপের বাসিন্দাদের এক দ্বীপ থেকে অন্য দ্বীপে যেতে বিমানের ওপর নির্ভর করতে হয়। তথ্য সূত্র: সিএনএন