ময়মনসিংহ , বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহত পর্তুগালে

  • ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৯:৪৩:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে

পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে একটি ক্যাবল রেল বা ফানিকুলার দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহত এবং আরও ১৮ জন আহত হয়েছেন। রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আহতদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এই ভয়াবহ ঘটনার পর পর্তুগালে জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।

গত বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে ‘এলিভাদোর গ্লোরিয়া’ নামের ফানিকুলারটি দ্রুতগতিতে নিচে নামার সময় পাশের একটি ভবনে ধাক্কা খায় এবং সম্পূর্ণ ভেঙে যায়। দুর্ঘটনার পাঁচ মিনিটের মধ্যেই পুলিশ ও দমকল কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজ শুরু করেন। আহতদের লিসবনের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, যাদের মধ্যে একজন গর্ভবতী নারী ও তার শিশু সন্তানও রয়েছে। নিহত ও আহতদের মধ্যে পর্তুগালের নাগরিকের পাশাপাশি বিদেশিও রয়েছেন, তবে তাদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি।

উল্লেখ্য, ‘এলিভাদোর গ্লোরিয়া’ নামের এই ফানিকুলার রেলটি ১৮৮৫ সাল থেকে রেস্তোরাদোরেস থেকে বাইরো আলতো এলাকায় যাত্রী পরিবহন করে আসছে। লিসবন শহরে উপরে-নিচে যাতায়াতের সুবিধার জন্য এই ধরনের একাধিক ফানিকুলার সেবা চালু আছে। দুর্ঘটনার পর শহরের সব ফানিকুলার সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহত পর্তুগালে

আপডেট সময় ০৯:৪৩:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে একটি ক্যাবল রেল বা ফানিকুলার দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহত এবং আরও ১৮ জন আহত হয়েছেন। রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আহতদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এই ভয়াবহ ঘটনার পর পর্তুগালে জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।

গত বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে ‘এলিভাদোর গ্লোরিয়া’ নামের ফানিকুলারটি দ্রুতগতিতে নিচে নামার সময় পাশের একটি ভবনে ধাক্কা খায় এবং সম্পূর্ণ ভেঙে যায়। দুর্ঘটনার পাঁচ মিনিটের মধ্যেই পুলিশ ও দমকল কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজ শুরু করেন। আহতদের লিসবনের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, যাদের মধ্যে একজন গর্ভবতী নারী ও তার শিশু সন্তানও রয়েছে। নিহত ও আহতদের মধ্যে পর্তুগালের নাগরিকের পাশাপাশি বিদেশিও রয়েছেন, তবে তাদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি।

উল্লেখ্য, ‘এলিভাদোর গ্লোরিয়া’ নামের এই ফানিকুলার রেলটি ১৮৮৫ সাল থেকে রেস্তোরাদোরেস থেকে বাইরো আলতো এলাকায় যাত্রী পরিবহন করে আসছে। লিসবন শহরে উপরে-নিচে যাতায়াতের সুবিধার জন্য এই ধরনের একাধিক ফানিকুলার সেবা চালু আছে। দুর্ঘটনার পর শহরের সব ফানিকুলার সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।