প্রতিবেদনে বলা হয়েছে , শতাধিক মানুষ আহতসহ বেশ কয়েকটি ঝুপড়ি ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এছাড়াও বহু বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙেছে এবং গাছ উপড়ে পড়েছে বেশ কিছু ।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঝড়ের খবর পেয়ে রাতেই সেখানে ছুটে সেখানে ।তিনি হাসপাতালে গিয়ে ঝড়ে আহতদের সাথে দেখা করেন । এছাড়াও এক মৃতের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের মাঝে বসে কথাও বলেন। রাত আড়াইটা পর্যন্ত ঘুরে দেখেন বিধ্বস্ত এলাকা।
গতকালকের ঝড়ে জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।
তদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা নির্দেশ দেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব বাড়িঘর তৈরি করতে হবে। যতক্ষণ বাড়িঘর তৈরি না হচ্ছে ততক্ষণ সবাইকে ত্রাণ শিবিরে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। খাবার দিতে হবে সেখানে।’