ময়মনসিংহ , শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
দশমবারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন নীতিশ কুমার আজ থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের আদলে চলার আহ্বান খসরুর এই রায়ের মাধ্যমে সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে বললেন বদিউল আলম মজুমদার সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে , ট্রাকচালকসহ ৪ জন কারাগারে খায়রুল হকের রায়ে পরতে পরতে ভুল ছিল বললেন ব্যারিস্টার কাজল পুলিশের ওপর হামলা বাড়লে ঘরবাড়ি নিজেরাই পাহারা দিতে হবে বললেন ডিএমপি কমিশনার একই স্থানে বিএনপির দুই গ্রুপের কর্মসূচিতে প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা কুমিল্লায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা : আমির খসরু তারেক রহমান জন্মদিনে নারীদের ৫ প্রতিশ্রুতি দিলেন সাফল্য-ব্যর্থতার সমালোচনায় পুরো চিত্র প্রতিফলিত হয় না বললেন শফিকুল আলম
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

ঢাবির এফ রহমান হলের ৬ শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন জনকে হল ছাড়া

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় ১১:৫৮:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪
  • ৩২১ বার পড়া হয়েছে

মাটি ও মানুষ সংবাদ-

কোটা সংস্কার আন্দোলনে যাওয়ার ও ছবি পোস্ট করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হলের ৬ শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধর করেছে ছাত্রলীগের পদপ্রত্যাশীরা। এছাড়া তিনজনকে হল থেকে বের করে দিয়েছেন। সোমবার বিভিন্ন সময়ে এসব মারধরের ঘটনা ঘটে।

মারধরের শিকার ভুক্তভোগীরা হলেন- ২০২০-২১ সেশনের আব্দুল বাসিত, শাকাওয়াত হোসেন সাকু, লিমন খান রানা, মোর্শেদ ইসলাম। ২০১৬-১৭ সেশনের ফারুক ও তাওহীদ ইসলাম।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শাকাওয়াত ও বাসিতকে খুব বেশি মারা হয়েছে। শাকাওয়াতকে রুমে গিয়ে মারা হয়েছে। আর বাসিত হাসপাতালে যাচ্ছিল। তখন ফোন চেক করে বেধড়ক মারধর করা হয়। লিমন, শাকাওয়াত ও মোর্শেদকে হল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। এসময় সব গ্রুপের পদপ্রত্যাশীরা উপস্থিত থেকে মারধর করেন। এছাড়াও হলের অনেকের ফোন চেক করেছে তারা।মারধরে অংশ নেওয়া পদপ্রত্যাশীরা হলেন- কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী নাহিদ, ইমরান, আসিফ, শুভ, নুহাস ও আলিফ। সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের অনুসারীরা হলেন- শাহারাত, নাসিফ, শওকত, রিফাত ও লিয়ন। ঢাবি ছাত্রলীগ সভাপতি শয়নের অনুসারীদের মধ্যে ছিলেন ফজলে রাব্বি এবং সাধারণ সম্পাদক সৈকতের অনুসারীদের মধ্যে ছিলেন লালন।

ঢাবির এফ রহমান হলের ৬ শিক্ষার্থীকে মারধর, তিনজনকে হল ছাড়া-

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। যারা কোটা আন্দোলনে গিয়েছিল পদপ্রত্যাশীরা তাদের মারার জন্য খোঁজ খবর নিচ্ছে অনেকেই হল ছেড়ে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিচ্ছেন। এছাড়া রাতে ঢাবির বিজয় একাত্তর হলেও মারধরের ঘটনা ঘটেছে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দশমবারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন নীতিশ কুমার

ঢাবির এফ রহমান হলের ৬ শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন জনকে হল ছাড়া

আপডেট সময় ১১:৫৮:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

মাটি ও মানুষ সংবাদ-

কোটা সংস্কার আন্দোলনে যাওয়ার ও ছবি পোস্ট করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হলের ৬ শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধর করেছে ছাত্রলীগের পদপ্রত্যাশীরা। এছাড়া তিনজনকে হল থেকে বের করে দিয়েছেন। সোমবার বিভিন্ন সময়ে এসব মারধরের ঘটনা ঘটে।

মারধরের শিকার ভুক্তভোগীরা হলেন- ২০২০-২১ সেশনের আব্দুল বাসিত, শাকাওয়াত হোসেন সাকু, লিমন খান রানা, মোর্শেদ ইসলাম। ২০১৬-১৭ সেশনের ফারুক ও তাওহীদ ইসলাম।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শাকাওয়াত ও বাসিতকে খুব বেশি মারা হয়েছে। শাকাওয়াতকে রুমে গিয়ে মারা হয়েছে। আর বাসিত হাসপাতালে যাচ্ছিল। তখন ফোন চেক করে বেধড়ক মারধর করা হয়। লিমন, শাকাওয়াত ও মোর্শেদকে হল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। এসময় সব গ্রুপের পদপ্রত্যাশীরা উপস্থিত থেকে মারধর করেন। এছাড়াও হলের অনেকের ফোন চেক করেছে তারা।মারধরে অংশ নেওয়া পদপ্রত্যাশীরা হলেন- কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী নাহিদ, ইমরান, আসিফ, শুভ, নুহাস ও আলিফ। সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের অনুসারীরা হলেন- শাহারাত, নাসিফ, শওকত, রিফাত ও লিয়ন। ঢাবি ছাত্রলীগ সভাপতি শয়নের অনুসারীদের মধ্যে ছিলেন ফজলে রাব্বি এবং সাধারণ সম্পাদক সৈকতের অনুসারীদের মধ্যে ছিলেন লালন।

ঢাবির এফ রহমান হলের ৬ শিক্ষার্থীকে মারধর, তিনজনকে হল ছাড়া-

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। যারা কোটা আন্দোলনে গিয়েছিল পদপ্রত্যাশীরা তাদের মারার জন্য খোঁজ খবর নিচ্ছে অনেকেই হল ছেড়ে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিচ্ছেন। এছাড়া রাতে ঢাবির বিজয় একাত্তর হলেও মারধরের ঘটনা ঘটেছে।