ময়মনসিংহ , শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ২৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

তিস্তার পানি বিপৎসীমা স্পর্শ করে প্রবাহিত হচ্ছে

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় ০৩:৪৭:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ জুলাই ২০২৪
  • ৭৬ বার পড়া হয়েছে

Collected photo

মাটিওমানুষ ডেস্ক-

 তিস্তার পানি বিপৎসীমা স্পর্শ করে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে তিস্তাপাড়ের নিমাঞ্চলে পানি প্রবেশ করছে বলে জানা। পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যারাজের সব গেট খুলে রেখেছে কতৃপক্ষ। আজ শনিবার (৬ জুলাই) বেলা ১২টায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।

তিস্তার পানি বিপৎসীমা স্পর্শ করে প্রবাহিত হচ্ছে-

একই উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করেছে। পানির তোরে ইউনিয়নের পূর্বখড়িবাড়ি গ্রামে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত বাঁধটির প্রায় ১০০ মিটার বিধ্বস্ত হয়েছে। সেটি স্থানীয় উদ্যোগে বাঁশের পাইলিং ও বালির বস্তা ফেলে মেরামতের কাজ করা হচ্ছে। তবে এখনো কোনো বাড়িঘরে পানি উঠেনি। ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আসফাউদদ্দৌলা বলেন, ‘তিস্তা নদীর পানি কয়েকদিনের তুলনায় কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১২টায় বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পরিস্থিতি মোকাবেলায় ব্যারাজের সব কটি (৪৪টি) গেট খুলে রাখা হয়েছে।তবে বর্তমান পরিস্থিতি কিছুটা স্বস্তিজনক।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

তিস্তার পানি বিপৎসীমা স্পর্শ করে প্রবাহিত হচ্ছে

আপডেট সময় ০৩:৪৭:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ জুলাই ২০২৪
মাটিওমানুষ ডেস্ক-

 তিস্তার পানি বিপৎসীমা স্পর্শ করে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে তিস্তাপাড়ের নিমাঞ্চলে পানি প্রবেশ করছে বলে জানা। পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যারাজের সব গেট খুলে রেখেছে কতৃপক্ষ। আজ শনিবার (৬ জুলাই) বেলা ১২টায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।

তিস্তার পানি বিপৎসীমা স্পর্শ করে প্রবাহিত হচ্ছে-

একই উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করেছে। পানির তোরে ইউনিয়নের পূর্বখড়িবাড়ি গ্রামে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত বাঁধটির প্রায় ১০০ মিটার বিধ্বস্ত হয়েছে। সেটি স্থানীয় উদ্যোগে বাঁশের পাইলিং ও বালির বস্তা ফেলে মেরামতের কাজ করা হচ্ছে। তবে এখনো কোনো বাড়িঘরে পানি উঠেনি। ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আসফাউদদ্দৌলা বলেন, ‘তিস্তা নদীর পানি কয়েকদিনের তুলনায় কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১২টায় বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পরিস্থিতি মোকাবেলায় ব্যারাজের সব কটি (৪৪টি) গেট খুলে রাখা হয়েছে।তবে বর্তমান পরিস্থিতি কিছুটা স্বস্তিজনক।