ময়মনসিংহ , বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

দুর্নীতি মামলার রায় পেছাল গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের

  • ডিজিটাল রিপোর্ট
  • আপডেট সময় ০২:১০:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫
  • ২০ বার পড়া হয়েছে

আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতে এ রায় ঘোষণার তারিখ ছিল। কিন্তু রায় প্রস্তুত না হওয়ায় বিচারক মুহা. আবু তাহের রায়ের নতুন তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ঠিক করে দেন বলে জানিয়েছেন দুদকের কৌঁসুলি আহমেদ আলী সালাম।

২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি রমনা থানায় মামলাটি করেন দুদকের তখনকার উপপরিচালক এস এম মফিদুল ইসলাম। মামলার বিবরণ অনুযায়ী, গয়েশ্বর তার সম্পদের বিবরণীতে দুটি বাড়ি দেখিয়েছেন, যার মধ্যে ঢাকার রায়ের বাজারের ছয়তলা বাড়ির নির্মাণ ব্যয় ৪০ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং কেরাণীগঞ্জে পৈত্রিক জমিতে বানানো বাড়ির নির্মাণ ব্যয় ১৫ লাখ ৪ হাজার টাকা দেখান। ব্যয়ের এই পরিমাণ গণপূর্ত বিভাগের হিসাবের চাইতে ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৫০৫ টাকা কম, যাকে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত করে দদুক। এছাড়া গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বাসায় ব্যবহার্য ৫৮ হাজার ৬০০ টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী পাওয়া যায়, যা তার ঘোষণা ও জ্ঞাত আয় বহির্ভূত।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

দুর্নীতি মামলার রায় পেছাল গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের

আপডেট সময় ০২:১০:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫

আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতে এ রায় ঘোষণার তারিখ ছিল। কিন্তু রায় প্রস্তুত না হওয়ায় বিচারক মুহা. আবু তাহের রায়ের নতুন তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ঠিক করে দেন বলে জানিয়েছেন দুদকের কৌঁসুলি আহমেদ আলী সালাম।

২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি রমনা থানায় মামলাটি করেন দুদকের তখনকার উপপরিচালক এস এম মফিদুল ইসলাম। মামলার বিবরণ অনুযায়ী, গয়েশ্বর তার সম্পদের বিবরণীতে দুটি বাড়ি দেখিয়েছেন, যার মধ্যে ঢাকার রায়ের বাজারের ছয়তলা বাড়ির নির্মাণ ব্যয় ৪০ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং কেরাণীগঞ্জে পৈত্রিক জমিতে বানানো বাড়ির নির্মাণ ব্যয় ১৫ লাখ ৪ হাজার টাকা দেখান। ব্যয়ের এই পরিমাণ গণপূর্ত বিভাগের হিসাবের চাইতে ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৫০৫ টাকা কম, যাকে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত করে দদুক। এছাড়া গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বাসায় ব্যবহার্য ৫৮ হাজার ৬০০ টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী পাওয়া যায়, যা তার ঘোষণা ও জ্ঞাত আয় বহির্ভূত।