ময়মনসিংহ , শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
জেলা নির্বাচন অফিসে দুর্বৃত্তের আগুন লক্ষ্মীপুর, পুড়লো গুরুত্বপূর্ণ নথি ডাক্তারের আবেগঘন স্ট্যাটাস হাদিকে নিয়ে একই ঘর থেকে দুই জন অচেতনসহ এক বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার বরিশালে ঢাকার সকাল ১৬ ডিগ্রি তাপমাত্রায় শুরু , শুষ্ক থাকবে দিনভর বহুতল ভবনে আগুন কেরানীগঞ্জে, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম ইনকিলাব মঞ্চের হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের ধরতে ওসমান হাদির ওপর হামলা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র বললেন প্রধান উপদেষ্টা ভারতীয় আধিপত্য বিরোধীদের ভয় দেখাতেই হাদির ওপর হামলা বললেন সারজিস আলম ৭২ ঘণ্টা অত্যন্ত সংকটাপন্ন, হাদির ব্রেন স্টেম ক্ষতিগ্রস্ত জানিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা ওসমান হাদির ওপর হামলা : গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

বিদেশফেরত যাত্রীরা বিনা শুল্কে ১টি নতুন ও ২টি ব্যবহৃত মুঠোফোন আনতে পারবেন

  • ডিজিটাল রিপোর্ট
  • আপডেট সময় ০৯:৪৪:১২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
  • ২৬ বার পড়া হয়েছে

‘অপর্যটক ব্যাগেজ রুলস’ অনুসারে, বিদেশফেরত একজন যাত্রী বিনা শুল্কে মোট তিনটি মুঠোফোন আনতে পারবেন, যার মধ্যে একটি নতুন এবং দুটি ব্যবহৃত হতে পারবে। অর্থাৎ, নিজের ব্যবহারের জন্য দুটি ব্যবহৃত ফোনের পাশাপাশি একটি নতুন ফোন আনা যাবে।

এর চেয়ে বেশি নতুন ফোন আনা হলে যাত্রীকে শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হবে, যার সর্বোচ্চ পরিমাণ হলো ২৫ হাজার টাকা।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) শুল্ক বিভাগ সূত্র অনুযায়ী, কোনো যাত্রী যদি একটির বেশি নতুন মুঠোফোন নিয়ে আসেন, তবে দামের ভিত্তিতে তাকে বাড়তি শুল্ক-কর দিতে হবে।

৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত দামের মুঠোফোনে শুল্ক-কর দিতে হবে ৫ হাজার টাকা। মুঠোফোনের দাম ৩০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা হলে শুল্ক-কর দিতে হবে ১০ হাজার টাকা। আর মুঠোফোনের মূল্য ৬০ হাজার টাকার বেশি হলে শুল্ক-কর দিতে হবে ২৫ হাজার টাকা।

ব্যাগেজ রুলস অনুসারে, মুঠোফোন ছাড়াও সব মিলিয়ে ১৯ ধরনের পণ্য বিনা শুল্কে এবং ১১ ধরনের পণ্য শুল্ক-কর পরিশোধ করে আনা যায়। বিনা শুল্কে আনা যাবে এমন পণ্যের তালিকায় আছে—১৫ বর্গমিটার আয়তনবিশিষ্ট কার্পেট, ২৯ ইঞ্চি পর্যন্ত টেলিভিশন, ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ, কম্পিউটার স্ক্যানার, প্রিন্টার, ভিডিও ক্যামেরা, স্টিল বা ডিজিটাল ক্যামেরা, ওভেন ও মাইক্রোওয়েভ ওভেন, বিভিন্ন গৃহস্থালি সরঞ্জাম (রাইস কুকার, প্রেসার কুকার, গ্যাস ওভেন ইত্যাদি), সেলাই মেশিন, টেবিল ফ্যান, ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য খেলার সামগ্রী, ১০০ গ্রাম ওজনের সোনার গয়না, এক কার্টন সিগারেট এবং সিডি ও স্পিকারসহ মিউজিক সিস্টেম।

অন্যদিকে, শুল্ক-কর পরিশোধ করে যে ১১ ধরনের পণ্য আনা যায়, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—১১৭ গ্রাম ওজনের স্বর্ণবার (এ জন্য ৪০ হাজার টাকা শুল্ক-কর দিতে হবে), ২৩৪ গ্রাম বা ২০ তোলা রৌপ্যবার, ৩০ ইঞ্চি ও তদূর্ধ্ব টেলিভিশন, হোম থিয়েটার, রেফ্রিজারেটর ও ডিপ ফ্রিজার, এয়ারকন্ডিশনার, ডিশ অ্যানটেনা, এইচডি ক্যামেরা, ঝাড়বাতি, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে এয়ারগান এবং ডিশওয়াশার বা ওয়াশিং মেশিন বা ক্লথ ড্রায়ার। এসব পণ্যে ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হয়।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জেলা নির্বাচন অফিসে দুর্বৃত্তের আগুন লক্ষ্মীপুর, পুড়লো গুরুত্বপূর্ণ নথি

বিদেশফেরত যাত্রীরা বিনা শুল্কে ১টি নতুন ও ২টি ব্যবহৃত মুঠোফোন আনতে পারবেন

আপডেট সময় ০৯:৪৪:১২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫

‘অপর্যটক ব্যাগেজ রুলস’ অনুসারে, বিদেশফেরত একজন যাত্রী বিনা শুল্কে মোট তিনটি মুঠোফোন আনতে পারবেন, যার মধ্যে একটি নতুন এবং দুটি ব্যবহৃত হতে পারবে। অর্থাৎ, নিজের ব্যবহারের জন্য দুটি ব্যবহৃত ফোনের পাশাপাশি একটি নতুন ফোন আনা যাবে।

এর চেয়ে বেশি নতুন ফোন আনা হলে যাত্রীকে শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হবে, যার সর্বোচ্চ পরিমাণ হলো ২৫ হাজার টাকা।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) শুল্ক বিভাগ সূত্র অনুযায়ী, কোনো যাত্রী যদি একটির বেশি নতুন মুঠোফোন নিয়ে আসেন, তবে দামের ভিত্তিতে তাকে বাড়তি শুল্ক-কর দিতে হবে।

৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত দামের মুঠোফোনে শুল্ক-কর দিতে হবে ৫ হাজার টাকা। মুঠোফোনের দাম ৩০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা হলে শুল্ক-কর দিতে হবে ১০ হাজার টাকা। আর মুঠোফোনের মূল্য ৬০ হাজার টাকার বেশি হলে শুল্ক-কর দিতে হবে ২৫ হাজার টাকা।

ব্যাগেজ রুলস অনুসারে, মুঠোফোন ছাড়াও সব মিলিয়ে ১৯ ধরনের পণ্য বিনা শুল্কে এবং ১১ ধরনের পণ্য শুল্ক-কর পরিশোধ করে আনা যায়। বিনা শুল্কে আনা যাবে এমন পণ্যের তালিকায় আছে—১৫ বর্গমিটার আয়তনবিশিষ্ট কার্পেট, ২৯ ইঞ্চি পর্যন্ত টেলিভিশন, ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ, কম্পিউটার স্ক্যানার, প্রিন্টার, ভিডিও ক্যামেরা, স্টিল বা ডিজিটাল ক্যামেরা, ওভেন ও মাইক্রোওয়েভ ওভেন, বিভিন্ন গৃহস্থালি সরঞ্জাম (রাইস কুকার, প্রেসার কুকার, গ্যাস ওভেন ইত্যাদি), সেলাই মেশিন, টেবিল ফ্যান, ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য খেলার সামগ্রী, ১০০ গ্রাম ওজনের সোনার গয়না, এক কার্টন সিগারেট এবং সিডি ও স্পিকারসহ মিউজিক সিস্টেম।

অন্যদিকে, শুল্ক-কর পরিশোধ করে যে ১১ ধরনের পণ্য আনা যায়, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—১১৭ গ্রাম ওজনের স্বর্ণবার (এ জন্য ৪০ হাজার টাকা শুল্ক-কর দিতে হবে), ২৩৪ গ্রাম বা ২০ তোলা রৌপ্যবার, ৩০ ইঞ্চি ও তদূর্ধ্ব টেলিভিশন, হোম থিয়েটার, রেফ্রিজারেটর ও ডিপ ফ্রিজার, এয়ারকন্ডিশনার, ডিশ অ্যানটেনা, এইচডি ক্যামেরা, ঝাড়বাতি, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে এয়ারগান এবং ডিশওয়াশার বা ওয়াশিং মেশিন বা ক্লথ ড্রায়ার। এসব পণ্যে ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হয়।