গত রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার খবর পেয়ে কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান, র্যাব-১২ কুষ্টিয়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার সুদীপ্ত সরকারসহ স্থানীয় রাজনৈতিক দলের নেতারা ঘটনাস্থলে ছুটে যান।
মন্দির কমিটির সভাপতি অমরেশ ঘোষ বলেন, মন্দিরে কার্তিক ও সরস্বতী প্রতিমার মাথা ও হাত ভাঙচুর করা হয়েছে। ওই সময় এলাকায় বিদ্যুৎ ছিল না, আবার গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিও পড়ছিল। এই সুযোগে কে বা কারা প্রতিমা ভাঙচুর করেছে।
তিনি আরও বলেন, টিন শেড ঘেরা অস্থায়ী এই মন্দিরে প্রতিদিনই পাহারা দেওয়া হয়। কিন্তু লোডশেডিং চলাকালে গিয়ে দেখি প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। সামনে দুর্গাপূজা, প্রতিমার মাটির কাজ শেষ হয়েছে। আজ (সোমবার) থেকে রংয়ের কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল।
মিরপুর থানার ওসি মোমিনুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, সংবাদ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। কার্তিক, সরস্বতীসহ আরও কয়েকটিতে ভাঙচুর করা হয়েছে। সেখানে একটি আইপি ক্যামেরা ছিল। সেটিও নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় কাউকে সন্দেহ বা কারা জড়িত থাকতে পারে, তা মন্দির কমিটি বলতে পারছে না। তারা মামলা দিতেও চাইছে না। পুলিশ এ বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে।
র্যাব ১২ কুষ্টিয়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার সুদীপ্ত সরকার বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে আছি। পুলিশ সুপারও উপস্থিত আছেন, তদন্ত চলছে।

স্টাফ রিপোর্টার 























