ময়মনসিংহ , সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ১২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই বললেন ইসি সচিব ৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১ আগামী নির্বাচনে তারেক রহমান খুলনা বিভাগের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাথে কথা বলবেন সরকারি অ্যাম্বুলেন্স ব্যক্তিগত ভাড়ায় ব্যস্ত, রোগী ও স্বজনরা দুর্ভোগে দিনাজপুরে সিআইডি নতুন করে ২৭৯৪ জনবল চায় বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সুন্দরী নারীরা রাস্তায় বের হতে পারবে না বললেন ফয়জুল করিম বৃহস্পতিবার বৈঠক করবে সরকারের ৩১ বিভাগের সঙ্গে ইসি নোয়াখালী ক্রিকেট খেলা নিয়ে তর্ক, মাদরাসাছাত্রকে গলা কেটে হত্যা করলো সহপাঠী ডিসেম্বরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা বিএনপি ক্ষমতায় এলে মানুষ ঘুমাতে পারবে না বললেন ফয়জুল করীম
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

যুবদল নেতা নিহত বিএনপির দু’পক্ষের সংঘর্ষে

কুড়িগ্রামের উলিপুর থানা চত্বরে শুক্রবার রাতে বিএনপির দুই পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হযেছে। এতে পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফুল ইসলাম (৩৮) নিহত হয়েছেন। এছাড়া বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আশরাফুল ইসলাম পৌরসভার দয়ালপাড়ার আয়নাল হকের ছেলে।

কুড়িগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মনজুর এ মুর্শেদ জানান, সংঘর্ষের পর একজনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।

উলিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিল্লুর রহমান জানান, আমি ছুটিতে আছি। থানা চত্বরের কাছে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের তথ্য পেয়েছি। একজন মারা গেছেন। তবে তিনি মারধরের কারণে নাকি স্ট্রোক করে মারা গেছেন তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই বললেন ইসি সচিব

যুবদল নেতা নিহত বিএনপির দু’পক্ষের সংঘর্ষে

আপডেট সময় ১১:৫৩:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪

কুড়িগ্রামের উলিপুর থানা চত্বরে শুক্রবার রাতে বিএনপির দুই পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হযেছে। এতে পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফুল ইসলাম (৩৮) নিহত হয়েছেন। এছাড়া বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আশরাফুল ইসলাম পৌরসভার দয়ালপাড়ার আয়নাল হকের ছেলে।

কুড়িগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মনজুর এ মুর্শেদ জানান, সংঘর্ষের পর একজনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।

উলিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিল্লুর রহমান জানান, আমি ছুটিতে আছি। থানা চত্বরের কাছে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের তথ্য পেয়েছি। একজন মারা গেছেন। তবে তিনি মারধরের কারণে নাকি স্ট্রোক করে মারা গেছেন তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।