ময়মনসিংহ , মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ২০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পোড়া কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে আগ্নেয়াস্ত্র চুরি শাহজালাল বিমানবন্দরের দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের হবিগঞ্জে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের অবৈধ সুবিধা দিলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০ মেহেরপুরে তরুণীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক রাজধানীতে আওয়ামী লীগের সবাই দেশপ্রেমিক দলকে ভোট দেবে বললেন মির্জা আব্বাস ৯ নভেম্বর মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশন কার্ড ডাউনলোড শুরু আগামী সপ্তাহে শেখ হাসিনার বিচারের রায় হবে বললেন মাহফুজ আলম ৮৯১ প্রকল্পে জলবায়ুর ২ হাজার ১০০ কোটি টাকার দুর্নীতি
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

যে জেলার বিএনপি কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:২৭:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫
  • ১৭ বার পড়া হয়েছে

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলীয় ২৩৭ প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

ঘোষিত তালিকায় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ ১২টি আসনে নারী প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ফেনী-০১, বগুড়া-০৭ ও দিনাজপুর-০৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রথমবারের মত নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে। আন্দোলন-সংগ্রামে পাশে থাকা সমমনা দলগুলোর জন্য বাকি আসনগুলোর বেশির ভাগ ফাঁকা রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে দলের একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকায় অনেক আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়নি। এর মধ্যে একটি জেলা রয়েছে, যেখানে কাউকেই মনোনয়ন দেয়নি বিএনপি।

দলটির প্রকাশিত তালিকায় দেখা গেছে, বাগেরহাটে তিনটি আসন থাকলেও কোনোটিতে প্রার্থী দেওয়া হয়নি। তালিকায় জেলার তিনটি আসনের প্রার্থীর নামের ঘরটি খালি রয়েছে। এদিকে খালি রাখা ৬৩ আসনের মধ্যে ৪০টি জোটসঙ্গীদের দেওয়ার কথা ভাবছে দলটি বাকি ২৩ আসনে এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি কেন্দ্রীয় কমিটি। সেগুলো নিয়ে সিদ্ধান্ত পরে জানানো হবে।

উল্লেখ্য, প্রার্থী তালিকা ঘোষণার আগে সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত এবং চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন; সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদকদের মধ্যে জি কে গউস, নজরুল ইসলাম আজাদ, কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ১৩টিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি, যার মধ্যে ৭টিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে ৬টিতে একাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের ওপরেই আস্থা রেখেছে দলটি।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

আগের নির্বাচনে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়া হবে বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

যে জেলার বিএনপি কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি

আপডেট সময় ১২:২৭:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলীয় ২৩৭ প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

ঘোষিত তালিকায় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ ১২টি আসনে নারী প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ফেনী-০১, বগুড়া-০৭ ও দিনাজপুর-০৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রথমবারের মত নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে। আন্দোলন-সংগ্রামে পাশে থাকা সমমনা দলগুলোর জন্য বাকি আসনগুলোর বেশির ভাগ ফাঁকা রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে দলের একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকায় অনেক আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়নি। এর মধ্যে একটি জেলা রয়েছে, যেখানে কাউকেই মনোনয়ন দেয়নি বিএনপি।

দলটির প্রকাশিত তালিকায় দেখা গেছে, বাগেরহাটে তিনটি আসন থাকলেও কোনোটিতে প্রার্থী দেওয়া হয়নি। তালিকায় জেলার তিনটি আসনের প্রার্থীর নামের ঘরটি খালি রয়েছে। এদিকে খালি রাখা ৬৩ আসনের মধ্যে ৪০টি জোটসঙ্গীদের দেওয়ার কথা ভাবছে দলটি বাকি ২৩ আসনে এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি কেন্দ্রীয় কমিটি। সেগুলো নিয়ে সিদ্ধান্ত পরে জানানো হবে।

উল্লেখ্য, প্রার্থী তালিকা ঘোষণার আগে সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত এবং চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন; সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদকদের মধ্যে জি কে গউস, নজরুল ইসলাম আজাদ, কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ১৩টিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি, যার মধ্যে ৭টিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে ৬টিতে একাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের ওপরেই আস্থা রেখেছে দলটি।