গত বুধবার গ্লোবাল টিভির এক টকশোতে তিনি বলেন, ‘আমার কথায়, আমার অযৌক্তিক কোনো ব্যবহারে বা শব্দ চয়নে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, অবশ্যই আমি দুঃখিত।’
রোববার ব্রাহ্মণবাড়িয়া–২ ও ৩ আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের শুনানিতে ইসির খসড়ার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন রুমিন ফারহানা। এর পরপরই এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ আতাউল্লাহ খসড়ার বিপক্ষে যুক্তি দেন। এ সময় দুই দলের প্রতিনিধিরা উত্তেজিত হয়ে পড়েন এবং হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। পরে ইসি কর্মকর্তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং শুনানি স্থগিত করেন।
টকশোতে রুমিন বলেন, ‘আমি যদি নিজেকে আরও নিয়ন্ত্রণ করতে পারতাম, ভালো হতো। কিন্তু দিন শেষে আমি একজন মানুষ। একজন মানুষের ধৈর্যেরও সীমা আছে। বহুদিন ধরে কেউ যদি ট্রলড হতে থাকে, একসময় মনে হয় জবাব দিই। না দিলেই ভালো হতো।’
নারী রাজনীতিকদের জীবন নিয়ে তিনি বলেন, ‘রাজনীতিবিদদের জীবন সহজ নয়, নারী রাজনীতিবিদের জীবন আরও কঠিন। আর ভোকাল নারী রাজনীতিবিদের জীবন একেবারেই সহজ নয়। সব মিলিয়ে ভাবলে মনে হয়, আমি তো ভালোই আছি।’