ময়মনসিংহ , সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৯ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
মামুনের মাথায় ফ্রিজে রাখা খুলি দুই মাস পর লাগানো হলো সিদ্ধান্ত দেবে সরকার গণভোট নিয়ে দলগুলো ‘ঐকমত্যে’ পৌঁছাতে না পারলে কুশপুত্তলিকা দাহ এনসিপি নেতা নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর তারেক রহমান দলীয় এমপি-প্রার্থী তালিকা চূড়ান্তে বৈঠক ডেকেছেন নির্বাচনে জোরালো ভূমিকা পালন করবে আনসার জানিয়েছেন মহাপরিচালক আজ তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর বললেন সিইসি সংবাদ সম্মেলন শুরু প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে বাস- ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১৯ তেলেঙ্গানায় ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকরা ২২ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে , আজ বিক্ষোভ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

‘সেন্সর’ শব্দটি আমরা বাদ দিয়ে দিচ্ছি-নাহিদ

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় ০৪:৩১:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১০৯ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন সংবাদ-

সেন্সরবোর্ড পুনর্গঠন করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইন অনুযায়ী সার্টিফিকেশন বোর্ড গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। সচিবালয়ে সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড এবং জুরি বোর্ডের নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে বুধবার সমসাময়িক বিষয় নিয়ে ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা জানান।

নাহিদ ইসলাম বলেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড এবং জুরি বোর্ড গঠন করা হয়েছে। দুই কমিটির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক ছিল। সেন্সর বোর্ড নিয়ে আমরা কিছু আলোচনা করেছি।২০২৩ সালে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশনের আইনের গেজেট হয়েছিল। এখন পর্যন্ত সেই গেজেটের বিধিমালা তৈরি হয়নি। বিগত সময়েও যে সেন্সর বোর্ড গঠন করা হয়েছিল সেটিও কিন্তু ১৯৬৩ সালের যে আইন সে আইন অনুযায়ী করা হয়েছিল।

তিনি আরও বলেন, ২০২৩ সালে যে আইন হয়েছে, সেখান থেকে সেন্সর শব্দটিকে বাদ দিয়ে দিচ্ছি। সার্টিফিকেশন আইন অনুযায়ী, আইনটি ত্রুটিপূর্ণ আইনকে সংশোধন করা হবে। সিনেমা জগতে যেন ক্ষতি না হয়, সেজন্য সার্টিফিকেশন বোর্ড পুনর্গঠন করা হবে । সার্টিফিকেশন আইন অনুযায়ী সার্টিফিকেশন বোর্ড হবে।

দেশের চলচ্চিত্রের উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, চলচ্চিত্র জগতে যারা আছেন তারা সেন্সরের বিরুদ্ধে কথা বলছিলেন। চলচ্চিত্র আরো সমৃদ্ধ করতে আমরা সবাই কাজ করব। ২০২৩ সালের যে আইনটি রয়েছে, সেখানে বিধিমালা হয়নি। ২০২৩ সালের আইনের অধীনেই বিধি দিয়ে এটা করা হবে। সেই আইনটিও নানা অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে সংশোধনের জন্য আমরা কাজ করবো। সে প্রস্তাবনা তৈরি করা হবে। যেহেতু প্রচুর সিনেমা পেন্ডিং রয়েছে সেগুলোকে দ্রুত মুক্তির ব্যবস্থা করার জন্যই যে সার্টিফিকেশন বোর্ড সেটি পুনর্গঠন করা হবে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

মামুনের মাথায় ফ্রিজে রাখা খুলি দুই মাস পর লাগানো হলো

‘সেন্সর’ শব্দটি আমরা বাদ দিয়ে দিচ্ছি-নাহিদ

আপডেট সময় ০৪:৩১:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

অনলাইন সংবাদ-

সেন্সরবোর্ড পুনর্গঠন করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইন অনুযায়ী সার্টিফিকেশন বোর্ড গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। সচিবালয়ে সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড এবং জুরি বোর্ডের নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে বুধবার সমসাময়িক বিষয় নিয়ে ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা জানান।

নাহিদ ইসলাম বলেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড এবং জুরি বোর্ড গঠন করা হয়েছে। দুই কমিটির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক ছিল। সেন্সর বোর্ড নিয়ে আমরা কিছু আলোচনা করেছি।২০২৩ সালে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশনের আইনের গেজেট হয়েছিল। এখন পর্যন্ত সেই গেজেটের বিধিমালা তৈরি হয়নি। বিগত সময়েও যে সেন্সর বোর্ড গঠন করা হয়েছিল সেটিও কিন্তু ১৯৬৩ সালের যে আইন সে আইন অনুযায়ী করা হয়েছিল।

তিনি আরও বলেন, ২০২৩ সালে যে আইন হয়েছে, সেখান থেকে সেন্সর শব্দটিকে বাদ দিয়ে দিচ্ছি। সার্টিফিকেশন আইন অনুযায়ী, আইনটি ত্রুটিপূর্ণ আইনকে সংশোধন করা হবে। সিনেমা জগতে যেন ক্ষতি না হয়, সেজন্য সার্টিফিকেশন বোর্ড পুনর্গঠন করা হবে । সার্টিফিকেশন আইন অনুযায়ী সার্টিফিকেশন বোর্ড হবে।

দেশের চলচ্চিত্রের উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, চলচ্চিত্র জগতে যারা আছেন তারা সেন্সরের বিরুদ্ধে কথা বলছিলেন। চলচ্চিত্র আরো সমৃদ্ধ করতে আমরা সবাই কাজ করব। ২০২৩ সালের যে আইনটি রয়েছে, সেখানে বিধিমালা হয়নি। ২০২৩ সালের আইনের অধীনেই বিধি দিয়ে এটা করা হবে। সেই আইনটিও নানা অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে সংশোধনের জন্য আমরা কাজ করবো। সে প্রস্তাবনা তৈরি করা হবে। যেহেতু প্রচুর সিনেমা পেন্ডিং রয়েছে সেগুলোকে দ্রুত মুক্তির ব্যবস্থা করার জন্যই যে সার্টিফিকেশন বোর্ড সেটি পুনর্গঠন করা হবে।