ময়মনসিংহ , বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
নতুন নির্দেশনা ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়, তবে ভোটের আগে উন্নতি হবে বললেন সিইসি ‘মানুষ যেমন কবর থেকে ফেরে না, শেখ হাসিনাও রাজনীতিতে ফিরবে না’:মামুনুল হক নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল চট্টগ্রামে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন শাহবাগে , নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট ছিনতাইকারীরা ব্যবসায়ীর বুকে ছুরি মেরে ফোন নিয়ে গেল রোনালদো-জর্জিনা আগামী বছরেই বিয়ে করছেন গরু ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতায়ের ঘটনায় তিন ডাকাত গ্রেপ্তার মাদারীপুরে ভুটানের রাজা ও প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জন্য উপহার পাঠালেন রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত কাওকে নির্বাচনী পর্যবেক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হবে না বললেন সিইসি
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

২৫ কেজি হরিণের মাংসসহ ৫ শিকারি আটক সুন্দরবনে

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০২:৪৭:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
  • ৯১ বার পড়া হয়েছে

 ২৫ কেজি হরিণের মাংসসহ ৫ শিকারিকে আটক করেছেন কোস্টগার্ডের সদস্যরা সুন্দরবনের শিবসা নদী থেকে। গত বুধবার (১২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে সুন্দরবন খুলনা রেঞ্জের নলিয়ান স্টেশনের আওতাধীন মরালক্ষী খালসংলগ্ন এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে থেকে একটি ডিঙি নৌকা, ২৫ কেজি হরিণের মাংস, হরিণ ধরার ফাঁদ জব্দ করা হয়।

আটককৃতরা হলেন- খুলনার কয়রা উপজেলার মো. ইমরান গাজী (২৪) আ. রহিম (৪৩), রোকন উজ জামান (৩৫), আবু মূসা (৩৬), মো. মামুন (৩৫)।

হড্ডা বন টহল ফাঁড়ির (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা সাবিত মাহমুদ বলেন, গতকাল (বুধবার) রাতে আসামিরা আমাদের জিম্মায় ছিলেন। আদালতের অনুমতি নিয়ে হরিণের জব্দ মাংস বিনষ্ট করা হয়েছে। আটক শিকারিদের বিরুদ্ধে বন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ (বৃহস্পতিবার) তাদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মাহবুব হোসেন যানান, জব্দকৃত হরিণের মাংস সকল আলামতসহ আটকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নলিয়ান স্টেশনের হড্ডা বন টহল ফাঁড়িতে হস্তান্তর করা হয়। সুন্দরবনে বন্যপ্রাণী হত্যা ও পাচার রোধে কোস্টগার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা এ জেড এম হাসানুর রহমান বলেন, সুন্দরবনে হরিণ শিকারিদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তবে এত বড় সুন্দরবনে বন বিভাগের একার পক্ষে এটি রক্ষা করা সম্ভব নয়। বন সংলগ্ন স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতনতা বৃদ্ধিসহ সহযোগিতা করতে হবে। আমরা বন্যপ্রাণী শিকারে জড়িত ব্যক্তিদের তথ্যদাতাদের পুরস্কার দিচ্ছি। এতে আগের তুলনায় বন্যপ্রাণী শিকার কমছে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নতুন নির্দেশনা ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে

২৫ কেজি হরিণের মাংসসহ ৫ শিকারি আটক সুন্দরবনে

আপডেট সময় ০২:৪৭:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫

 ২৫ কেজি হরিণের মাংসসহ ৫ শিকারিকে আটক করেছেন কোস্টগার্ডের সদস্যরা সুন্দরবনের শিবসা নদী থেকে। গত বুধবার (১২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে সুন্দরবন খুলনা রেঞ্জের নলিয়ান স্টেশনের আওতাধীন মরালক্ষী খালসংলগ্ন এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে থেকে একটি ডিঙি নৌকা, ২৫ কেজি হরিণের মাংস, হরিণ ধরার ফাঁদ জব্দ করা হয়।

আটককৃতরা হলেন- খুলনার কয়রা উপজেলার মো. ইমরান গাজী (২৪) আ. রহিম (৪৩), রোকন উজ জামান (৩৫), আবু মূসা (৩৬), মো. মামুন (৩৫)।

হড্ডা বন টহল ফাঁড়ির (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা সাবিত মাহমুদ বলেন, গতকাল (বুধবার) রাতে আসামিরা আমাদের জিম্মায় ছিলেন। আদালতের অনুমতি নিয়ে হরিণের জব্দ মাংস বিনষ্ট করা হয়েছে। আটক শিকারিদের বিরুদ্ধে বন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ (বৃহস্পতিবার) তাদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মাহবুব হোসেন যানান, জব্দকৃত হরিণের মাংস সকল আলামতসহ আটকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নলিয়ান স্টেশনের হড্ডা বন টহল ফাঁড়িতে হস্তান্তর করা হয়। সুন্দরবনে বন্যপ্রাণী হত্যা ও পাচার রোধে কোস্টগার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা এ জেড এম হাসানুর রহমান বলেন, সুন্দরবনে হরিণ শিকারিদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তবে এত বড় সুন্দরবনে বন বিভাগের একার পক্ষে এটি রক্ষা করা সম্ভব নয়। বন সংলগ্ন স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতনতা বৃদ্ধিসহ সহযোগিতা করতে হবে। আমরা বন্যপ্রাণী শিকারে জড়িত ব্যক্তিদের তথ্যদাতাদের পুরস্কার দিচ্ছি। এতে আগের তুলনায় বন্যপ্রাণী শিকার কমছে।