ময়মনসিংহ , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী এম এ মতিন ‘জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে জনগণের পাশে থাকতে চাই সবসময়’

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় ০২:২৭:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪
  • ৩১২ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি: মসিক নির্বাচনে ২ নং ওয়ার্ডে প্রত্যাশিত মুখ এম এ মতিন। প্রতীক টিফিন ক্যারিয়ার। জনকাঙ্খা এবার বিজয়ের মালা পরবেন তিনি। এলাকাবাসী বলেন, এবার আর অন্য কোনো চমক নয়, স্বাভাবিকভাবেই কাউন্সিলর নির্বাচিত হবেন সবদিকে এগিয়ে থাকা প্রার্থী এম এ মতিন।

সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্ব মতিন। ছাত্র জীবন থেকে ছাত্রলীগ এবং পরবর্তীতে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহনের মাধ্যমে স্থানীয় ২নং ওয়ার্ডে দলের কান্ডাারী হিসেবে একনিষ্ঠভাবে কাজ করে চলেছেন। দীর্ঘদিন ধরে এলাকার উন্নয়ন পরিক্রমায় দায়িত্বশীলতার সাথে দলীয় হাই-কমান্ডের নির্দেশনায় এবং জনগণের স্থানীয় চাহিদা পূরণে নিবেদিত হয়ে কাজ করছেন। ছোটো-বড়,ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে এলাকায় প্রিয় মুখ, প্র্রিয় নাম এম এ মতিন। ন্যায়-বিচার, নিপীড়নের বিরুদ্ধে ভূমিকা গ্রহণ, চাঁদাবাজি ও মাদক প্রতিরোধ, কিশোর-তরণদের খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করানোর মাধ্যমে উজ্জীবিত করা, সমাজকল্যাণমূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ, জনগণের মানবিক প্রয়োজনে সহসা সাড়া দিয়ে পাশে থাকা- অর্থাৎ সবকিছু মিলিয়ে জনস্বার্থে জনসেবায় এমন লোকের দরকার- বললেন এলাকার সকল শ্রেণির বাসিন্দা। করোনা কালীন সময়ে তার অসামান্য ভূমিকা এলাকাবাসী স্মরণ করেন।

গত নির্বাচনে প্রথমবার প্রার্থী হয়েই অল্প ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হতে পারেন নি। কিন্তু এবার জন-জোয়ার তার পক্ষে। সরেজমিন পরিস্থিতি পরিদর্শন করে জানা যায়, স্থানীয় মানুষজনের মধ্যে এবার এম এ মতিনকে নিয়ে জোয়ার বইছে।

কাউন্সিলর প্রার্থী মতিন জনসেবামূলক কর্মকান্ডে সবসময় বিশেষ ভূমিকা রাখায় এবং একজন আন্তরিকতাপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে অনন্য, অপরদিকে সরকারি দলের নেতা হিসেবেও তার ক্লিন ইমেজ এবং জনপ্রিয় অবস্থানের কারণে এলাকার আগামী উন্নয়নের সমীকরণ তার পক্ষে কথা বলছে।

বিভাগীয় নগরী ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনে ১৬শ’ কোটি টাকার বরাদ্দের মাত্র কাজ হয়েছে তিনশত কোটি টাকার। বাকী ১৩০০ কোটি টাকার আসন্ন কর্ম পরিকল্পনায় বরাদ্দের সু-ব্যবহার হলে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন বদলে গিয়ে তৈরি হবে স্মার্ট ময়মনসিংহ। এর জন্য প্রয়োজন প্রত্যেক এলাকায় একেকজন প্রতিশ্রতিশীল ডায়নামিক লিডার। আর এ জন্য প্রয়োজন যোগ্য নেতৃত্ব। প্রয়োজন সক্ষম এবং জনদরদী মানবিক কাউন্সিলর।

প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ কনসেপ্ট নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে দেশের উন্নয়ন পরিক্রমা। এর সাথে তাল মেলাতে ভোটার সচেতনতা আবশ্যক বলে জানান একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা। তিনি বলেন, স্থানীয় নেতৃত্বে শিক্ষিত, মার্জিত, দক্ষ লোকের প্রয়োজন। তাহলে প্রকৃত উন্নয়ন বিকশিত হয় এবং সাধারণ মানুষ স্বস্তিবোধ করে।

নানাদিক বিবেচনায় এবার এম এ মতিন শীর্ষ জনপ্রিয় প্রাথী। আনন্দ মোহন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করে একসময় ছাত্র রাজনীতি থেকে এসে মূল সংগঠনের মূলধারার রাজনীতিতে যুক্ত হন। সেইসাথে প্রথম শ্রেণির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এম এম এন্টারপ্রাইজ এর মাধ্যমে আজ প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি তিনি। জনসেবায় মানুষের কাছে পাশে সতত সঙ্গী হয়ে থাকার জন্যই তার রাজনীতি- এ কথা জানালেন মতিন।

এ বছর শীতকালে শীতবস্ত্র পেয়ে খুশি অবহেলিত ২ নং ওয়ার্ডের গরিব-দু:খী মানুষেরা। তারা মতিন’কে চান। তিনি এলাকায় মসজিদের জায়গার ব্যবস্থা করেছেন স্থানীয় সংকট মোকাবিলা করে। এছাড়াও তিনি এলাকাতে জানাজার মাঠের ব্যবস্থা করেছেন। তিনি অনবরত খেলাধূলায় সাপোর্ট দিয়ে চলেছেন।

তিনি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে আমি আমার সাধ্য অনুযায়ী সামন্যই করতে পারি, কিন্তু তা আমি আন্তরিকভাবে করে থাকি, তবে যদি এলাকাবাসী তাদের মূল্যবান আমানত, তাদের ভোট প্রদান করে আমাকে নির্বাচিত করেন তবে রাষ্ট্রীয় বরাদ্দের মাধ্যমে এলাকার উন্নয়নে যুতসই ভূমিকা পালন করতে পারবো ইনশাআল্লাহ্।
এম এ মতিন ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। প্রায় কুড়ি বছর ধরে দলীয় শৃঙ্খলা সৌহার্দ্য বজায় রেখে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন সকলকে সাথে নিয়ে।

তিনি এলাকার মসজিদ, মাদ্রাসা, ক্লাব, ডিফেন্স পার্টির নেতৃস্থানীয় কর্নধার। ময়মনসিংহ জেলা ক্রীড়া সংস্থার নির্বাহী সদস্য, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্য এবং নিরাপদ সড়ক চাই ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্য। এছাড়াও নানা সামজিক কর্মকান্ডে যুক্ত রয়েছেন।
তিনি কাউন্সিলর নির্বাচত হলে জনগণের কল্যাণে যথাযথভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেন। জলাবদ্ধতা মুক্ত, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজি মুক্ত, মাদকমুক্ত, মহল্লার রাস্তাঘাট পাকাকরণ, পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা, সবুজায়ন, দারিদ্র্য দূর করে শিক্ষার বিস্তার, সকল ক্ষেত্রে নারী ও শিশুর প্রতি যত্নবান থেকে থেকে উন্নয়নের সকল সূচক মেনে এলাকাবাসির আন্তরিক অংশগ্রহণ ও পরামর্শ নিয়ে কাজ করার স্বপ্ন দেখেন।

ময়মনসিংহ নগরীর ২নং ওয়ার্ডে রয়েছে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান সমূহ। পুলিশ লাইন্স, ময়মনসিংহ কেন্দ্রীয় জেলখানা, ডিআইজি প্রিজন এর অফিস, বাংলাদেশ আনবিক কৃষি ইনস্টিটিউট কলোনি, রিজিওনাল ল্যান্ড অফিস, সাহেব কোয়ার্টার, ময়মনসিংহ স্টেডিয়াম, বিভাগীয় আনসার অফিস, জেলা সিআইডি এসপি অফিস, পুলিশ লাইন স্কুল, আরও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ। পাবলিক রিফলেকশনে বারবার উঠে এসেছে এলাকাবাসীর প্রত্যাশা পূরণে শিক্ষিত, দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ডায়নামিক কাউন্সিলর হিসেবে এম এ মতিনকে প্রয়োজন।

তার প্রতীক টিফিন ক্যারিয়ার। ৯ মার্চ নির্বাচনে জনগণ নিশ্চয়ই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করবেন না বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন তিনি। তিনি আসন্ন নির্বাচনে জনগণের ভালোবাসায় ভোট উৎসবের মাধ্যমে বেশিরভাগ ভোটারের অংশগ্রহণে নির্বাচন জয়ী হবার স্বপ্ন দেখেন। জনগণের আস্থা ও ভালোবাসায় সর্বোচ্চ ভোট পাবেন বলে মনে করেন। তিনি এ কথাও বলেন, জনগণের স্বপ্ন নিজের স্বপ্ন হিসেবে পূরণ করার চেষ্টা করবো। আমাকে নির্বাচিত করলে একজন নিবেদিতপ্রাণ জনসেবক হয়ে সবসময় জনগণের পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ্।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

Admin

doinikmatiomanuss.com

২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী এম এ মতিন ‘জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে জনগণের পাশে থাকতে চাই সবসময়’

আপডেট সময় ০২:২৭:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪

বিশেষ প্রতিনিধি: মসিক নির্বাচনে ২ নং ওয়ার্ডে প্রত্যাশিত মুখ এম এ মতিন। প্রতীক টিফিন ক্যারিয়ার। জনকাঙ্খা এবার বিজয়ের মালা পরবেন তিনি। এলাকাবাসী বলেন, এবার আর অন্য কোনো চমক নয়, স্বাভাবিকভাবেই কাউন্সিলর নির্বাচিত হবেন সবদিকে এগিয়ে থাকা প্রার্থী এম এ মতিন।

সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্ব মতিন। ছাত্র জীবন থেকে ছাত্রলীগ এবং পরবর্তীতে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহনের মাধ্যমে স্থানীয় ২নং ওয়ার্ডে দলের কান্ডাারী হিসেবে একনিষ্ঠভাবে কাজ করে চলেছেন। দীর্ঘদিন ধরে এলাকার উন্নয়ন পরিক্রমায় দায়িত্বশীলতার সাথে দলীয় হাই-কমান্ডের নির্দেশনায় এবং জনগণের স্থানীয় চাহিদা পূরণে নিবেদিত হয়ে কাজ করছেন। ছোটো-বড়,ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে এলাকায় প্রিয় মুখ, প্র্রিয় নাম এম এ মতিন। ন্যায়-বিচার, নিপীড়নের বিরুদ্ধে ভূমিকা গ্রহণ, চাঁদাবাজি ও মাদক প্রতিরোধ, কিশোর-তরণদের খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করানোর মাধ্যমে উজ্জীবিত করা, সমাজকল্যাণমূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ, জনগণের মানবিক প্রয়োজনে সহসা সাড়া দিয়ে পাশে থাকা- অর্থাৎ সবকিছু মিলিয়ে জনস্বার্থে জনসেবায় এমন লোকের দরকার- বললেন এলাকার সকল শ্রেণির বাসিন্দা। করোনা কালীন সময়ে তার অসামান্য ভূমিকা এলাকাবাসী স্মরণ করেন।

গত নির্বাচনে প্রথমবার প্রার্থী হয়েই অল্প ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হতে পারেন নি। কিন্তু এবার জন-জোয়ার তার পক্ষে। সরেজমিন পরিস্থিতি পরিদর্শন করে জানা যায়, স্থানীয় মানুষজনের মধ্যে এবার এম এ মতিনকে নিয়ে জোয়ার বইছে।

কাউন্সিলর প্রার্থী মতিন জনসেবামূলক কর্মকান্ডে সবসময় বিশেষ ভূমিকা রাখায় এবং একজন আন্তরিকতাপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে অনন্য, অপরদিকে সরকারি দলের নেতা হিসেবেও তার ক্লিন ইমেজ এবং জনপ্রিয় অবস্থানের কারণে এলাকার আগামী উন্নয়নের সমীকরণ তার পক্ষে কথা বলছে।

বিভাগীয় নগরী ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনে ১৬শ’ কোটি টাকার বরাদ্দের মাত্র কাজ হয়েছে তিনশত কোটি টাকার। বাকী ১৩০০ কোটি টাকার আসন্ন কর্ম পরিকল্পনায় বরাদ্দের সু-ব্যবহার হলে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন বদলে গিয়ে তৈরি হবে স্মার্ট ময়মনসিংহ। এর জন্য প্রয়োজন প্রত্যেক এলাকায় একেকজন প্রতিশ্রতিশীল ডায়নামিক লিডার। আর এ জন্য প্রয়োজন যোগ্য নেতৃত্ব। প্রয়োজন সক্ষম এবং জনদরদী মানবিক কাউন্সিলর।

প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ কনসেপ্ট নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে দেশের উন্নয়ন পরিক্রমা। এর সাথে তাল মেলাতে ভোটার সচেতনতা আবশ্যক বলে জানান একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা। তিনি বলেন, স্থানীয় নেতৃত্বে শিক্ষিত, মার্জিত, দক্ষ লোকের প্রয়োজন। তাহলে প্রকৃত উন্নয়ন বিকশিত হয় এবং সাধারণ মানুষ স্বস্তিবোধ করে।

নানাদিক বিবেচনায় এবার এম এ মতিন শীর্ষ জনপ্রিয় প্রাথী। আনন্দ মোহন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করে একসময় ছাত্র রাজনীতি থেকে এসে মূল সংগঠনের মূলধারার রাজনীতিতে যুক্ত হন। সেইসাথে প্রথম শ্রেণির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এম এম এন্টারপ্রাইজ এর মাধ্যমে আজ প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি তিনি। জনসেবায় মানুষের কাছে পাশে সতত সঙ্গী হয়ে থাকার জন্যই তার রাজনীতি- এ কথা জানালেন মতিন।

এ বছর শীতকালে শীতবস্ত্র পেয়ে খুশি অবহেলিত ২ নং ওয়ার্ডের গরিব-দু:খী মানুষেরা। তারা মতিন’কে চান। তিনি এলাকায় মসজিদের জায়গার ব্যবস্থা করেছেন স্থানীয় সংকট মোকাবিলা করে। এছাড়াও তিনি এলাকাতে জানাজার মাঠের ব্যবস্থা করেছেন। তিনি অনবরত খেলাধূলায় সাপোর্ট দিয়ে চলেছেন।

তিনি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে আমি আমার সাধ্য অনুযায়ী সামন্যই করতে পারি, কিন্তু তা আমি আন্তরিকভাবে করে থাকি, তবে যদি এলাকাবাসী তাদের মূল্যবান আমানত, তাদের ভোট প্রদান করে আমাকে নির্বাচিত করেন তবে রাষ্ট্রীয় বরাদ্দের মাধ্যমে এলাকার উন্নয়নে যুতসই ভূমিকা পালন করতে পারবো ইনশাআল্লাহ্।
এম এ মতিন ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। প্রায় কুড়ি বছর ধরে দলীয় শৃঙ্খলা সৌহার্দ্য বজায় রেখে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন সকলকে সাথে নিয়ে।

তিনি এলাকার মসজিদ, মাদ্রাসা, ক্লাব, ডিফেন্স পার্টির নেতৃস্থানীয় কর্নধার। ময়মনসিংহ জেলা ক্রীড়া সংস্থার নির্বাহী সদস্য, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্য এবং নিরাপদ সড়ক চাই ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্য। এছাড়াও নানা সামজিক কর্মকান্ডে যুক্ত রয়েছেন।
তিনি কাউন্সিলর নির্বাচত হলে জনগণের কল্যাণে যথাযথভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেন। জলাবদ্ধতা মুক্ত, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজি মুক্ত, মাদকমুক্ত, মহল্লার রাস্তাঘাট পাকাকরণ, পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা, সবুজায়ন, দারিদ্র্য দূর করে শিক্ষার বিস্তার, সকল ক্ষেত্রে নারী ও শিশুর প্রতি যত্নবান থেকে থেকে উন্নয়নের সকল সূচক মেনে এলাকাবাসির আন্তরিক অংশগ্রহণ ও পরামর্শ নিয়ে কাজ করার স্বপ্ন দেখেন।

ময়মনসিংহ নগরীর ২নং ওয়ার্ডে রয়েছে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান সমূহ। পুলিশ লাইন্স, ময়মনসিংহ কেন্দ্রীয় জেলখানা, ডিআইজি প্রিজন এর অফিস, বাংলাদেশ আনবিক কৃষি ইনস্টিটিউট কলোনি, রিজিওনাল ল্যান্ড অফিস, সাহেব কোয়ার্টার, ময়মনসিংহ স্টেডিয়াম, বিভাগীয় আনসার অফিস, জেলা সিআইডি এসপি অফিস, পুলিশ লাইন স্কুল, আরও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ। পাবলিক রিফলেকশনে বারবার উঠে এসেছে এলাকাবাসীর প্রত্যাশা পূরণে শিক্ষিত, দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ডায়নামিক কাউন্সিলর হিসেবে এম এ মতিনকে প্রয়োজন।

তার প্রতীক টিফিন ক্যারিয়ার। ৯ মার্চ নির্বাচনে জনগণ নিশ্চয়ই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করবেন না বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন তিনি। তিনি আসন্ন নির্বাচনে জনগণের ভালোবাসায় ভোট উৎসবের মাধ্যমে বেশিরভাগ ভোটারের অংশগ্রহণে নির্বাচন জয়ী হবার স্বপ্ন দেখেন। জনগণের আস্থা ও ভালোবাসায় সর্বোচ্চ ভোট পাবেন বলে মনে করেন। তিনি এ কথাও বলেন, জনগণের স্বপ্ন নিজের স্বপ্ন হিসেবে পূরণ করার চেষ্টা করবো। আমাকে নির্বাচিত করলে একজন নিবেদিতপ্রাণ জনসেবক হয়ে সবসময় জনগণের পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ্।