ময়মনসিংহ , বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

চিফ প্রসিকিউটর বললেন কিছু মামলার রায় হলে আওয়ামী লীগ নেতাদের লাফালাফি বন্ধ হবে

  • স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় ১০:২৬:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ২২ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কিছু মামলার বিচারের রায় হয়ে গেলে পতিত সরকারের নেতাদের (আওয়ামী লীগের) লাফালাফি ও দাম্ভিকতা বন্ধ হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে।’

তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের আগে ডিসেম্বরে ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রধানসহ শীর্ষ কয়েকজনের বেশ কয়েকটি মামলার বিচার শেষ হবে। এই মার্চে তদন্ত প্রক্রিয়া শেষে এপ্রিলে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হবে।’

তাজুল ইসলাম বলেন, ‘মার্চ মাসের মধ্যে আমরা বেশ কয়েকটি মামলার তদন্ত রিপোর্ট পেয়ে যাবো। তদন্ত রিপোর্ট হাতে আসার পরই আনুষ্ঠানিক বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়ে যাবে। সুতরাং এপ্রিল বা মে মাস থেকে বিচারের ফুল সুয়িং অর্থাৎ সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়ে যাবে। আমরা আশ্বস্ত করতে চাই জাতিকে, আগামী ডিসেম্বরের আগে বেশ কয়েকটি মামলার বিচারকার্য শেষ করা সম্ভব বলে আমরা আশা প্রকাশ করছি। সুতরাং দেশবাসীকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানাচ্ছি।’

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

চিফ প্রসিকিউটর বললেন কিছু মামলার রায় হলে আওয়ামী লীগ নেতাদের লাফালাফি বন্ধ হবে

আপডেট সময় ১০:২৬:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কিছু মামলার বিচারের রায় হয়ে গেলে পতিত সরকারের নেতাদের (আওয়ামী লীগের) লাফালাফি ও দাম্ভিকতা বন্ধ হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে।’

তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের আগে ডিসেম্বরে ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রধানসহ শীর্ষ কয়েকজনের বেশ কয়েকটি মামলার বিচার শেষ হবে। এই মার্চে তদন্ত প্রক্রিয়া শেষে এপ্রিলে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হবে।’

তাজুল ইসলাম বলেন, ‘মার্চ মাসের মধ্যে আমরা বেশ কয়েকটি মামলার তদন্ত রিপোর্ট পেয়ে যাবো। তদন্ত রিপোর্ট হাতে আসার পরই আনুষ্ঠানিক বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়ে যাবে। সুতরাং এপ্রিল বা মে মাস থেকে বিচারের ফুল সুয়িং অর্থাৎ সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়ে যাবে। আমরা আশ্বস্ত করতে চাই জাতিকে, আগামী ডিসেম্বরের আগে বেশ কয়েকটি মামলার বিচারকার্য শেষ করা সম্ভব বলে আমরা আশা প্রকাশ করছি। সুতরাং দেশবাসীকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানাচ্ছি।’