তিনি জানান, এই ঘটনায় হান্নানের স্ত্রী লাকির শরীরে ২২ শতাংশ দগ্ধ, মেয়ে জান্নাত ৩, সামিয়ার ৭, ছেলে সাব্বিরের ২৭, প্রতিবেশী ভাড়াটিয়া সোহাগের ৪০, তার স্ত্রী রুপালি ৩৪ ও মেয়ে সুমাইয়ার ৪৪ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
গত রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে সিদ্ধিরগঞ্জের জালকুড়ি ২ নাম্বার চেয়ারম্যান অফিসের পাশে একটি টিনসেড বাসায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
দগ্ধ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওইদিন মধ্যরাতে হঠাৎ করেই গ্যাস লাইন থেকে আগুন ছড়িয়ে পড়ে টিনশেড ঘরে। এ সময় দুটি কক্ষে থাকা ৮ জনই দগ্ধ হন। ওইদিন ভোরে তাদের ঢাকার জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে আনা হয়।
দগ্ধরা হলেন, রিকশাচালক হান্নান (৫০), তার স্ত্রী লাকি আক্তার (৩৫), মেয়ে জান্নাত আক্তার নুরজাহান (৪), মেয়ে সামিয়া আক্তার রিম (১১) ও ছেলে সাব্বির (১২)। আরেক পরিবারে পোশাক শ্রমিক সোহাগ (২৩), তার স্ত্রী রুপালি (২০) ও তাদের একমাত্র দেড় বছর বয়সী মেয়ে সুমাইয়া দগ্ধ হন।