ময়মনসিংহ , শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

সাংবাদিকদের বেতন ৩০ হাজারের নিচে হলে পত্রিকা বন্ধ বললেন প্রেস সচিব

  • স্টাফ রির্পোটার
  • আপডেট সময় ০১:৪০:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
  • ৫ বার পড়া হয়েছে

সাংবাদিকের বেতন ৩০ হাজার টাকার নিচে হলে পত্রিকা বা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। 

গতকাল (১২ মার্চ) বিকেলে রাজধানীতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের এক আলোচনাসভায় প্রেস সচিব এই কথা বলেন।

শফিকুল আলম বলেন, ‘সাংবাদিকতা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে একটা রক্তচোষার মতো হয়ে গেছে। একজন সাংবাদিককে পাঁচ হাজার, ১০ হাজার টাকা বেতন দেন মালিকরা। আমরা চাই, বাংলাদেশের প্রত্যেকটা সাংবাদিক ভালো বেতন পাক।

এসময় পোশাক শ্রমিকদের সঙ্গে তুলনা করে তিনি বলেন, ‘তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা এত শিক্ষিত না হলেও ইউনিয়নের ক্ষেত্রে আপনার আমার থেকে ১০০ গুণ এগিয়ে আছে।

তারা মিনিমাম ওয়েজের জন্য লড়াই করে সাড়ে ১২ হাজার টাকা আদায় করেছেন এবং কয়েক দিন আগে আরো ৯ শতাংশ বাড়িয়েছেন। আমি মনে করি, সাংবাদিকদের ইউনিয়ন বা সংগঠনগুলো এখানে ফেল করছে। তাদের আওয়াজ তুলতে হবে। এ জন্য সত্যিকার অর্থে মুভমেন্ট করা উচিত।’

শফিকুল আলম বলেন, ‘এটা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। কিছু লোক আসছেন, বলেন আমি এটার সম্পাদক। আবার কিছু লোক দু-একটা ভালো রিপোর্ট করে বাকিগুলো চুরি করে। এই সাংবাদিকতার প্রয়োজন নেই। যাঁরা সারা দিন খেটে সাংবাদিকতা করেন, তাঁদের মূল্যায়ন করতে হবে। এ জন্য তাদের একটা বেসিক বেতন ধরা উচিত।’

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

সাংবাদিকদের বেতন ৩০ হাজারের নিচে হলে পত্রিকা বন্ধ বললেন প্রেস সচিব

আপডেট সময় ০১:৪০:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫

সাংবাদিকের বেতন ৩০ হাজার টাকার নিচে হলে পত্রিকা বা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। 

গতকাল (১২ মার্চ) বিকেলে রাজধানীতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের এক আলোচনাসভায় প্রেস সচিব এই কথা বলেন।

শফিকুল আলম বলেন, ‘সাংবাদিকতা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে একটা রক্তচোষার মতো হয়ে গেছে। একজন সাংবাদিককে পাঁচ হাজার, ১০ হাজার টাকা বেতন দেন মালিকরা। আমরা চাই, বাংলাদেশের প্রত্যেকটা সাংবাদিক ভালো বেতন পাক।

এসময় পোশাক শ্রমিকদের সঙ্গে তুলনা করে তিনি বলেন, ‘তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা এত শিক্ষিত না হলেও ইউনিয়নের ক্ষেত্রে আপনার আমার থেকে ১০০ গুণ এগিয়ে আছে।

তারা মিনিমাম ওয়েজের জন্য লড়াই করে সাড়ে ১২ হাজার টাকা আদায় করেছেন এবং কয়েক দিন আগে আরো ৯ শতাংশ বাড়িয়েছেন। আমি মনে করি, সাংবাদিকদের ইউনিয়ন বা সংগঠনগুলো এখানে ফেল করছে। তাদের আওয়াজ তুলতে হবে। এ জন্য সত্যিকার অর্থে মুভমেন্ট করা উচিত।’

শফিকুল আলম বলেন, ‘এটা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। কিছু লোক আসছেন, বলেন আমি এটার সম্পাদক। আবার কিছু লোক দু-একটা ভালো রিপোর্ট করে বাকিগুলো চুরি করে। এই সাংবাদিকতার প্রয়োজন নেই। যাঁরা সারা দিন খেটে সাংবাদিকতা করেন, তাঁদের মূল্যায়ন করতে হবে। এ জন্য তাদের একটা বেসিক বেতন ধরা উচিত।’