দলটির আট সদস্যের প্রতিনিধিদলে ছিলেন—দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্যসচিব আখতার হোসেন, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব নাহিদা সারওয়ার নিভা।
বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক সংস্কার চান তারা। কোনো দলকে ক্ষমতায় বসানোর ইচ্ছা নেই। তিনি আরও বলেন, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলুপ্ত করে এনসিপি নতুন বন্দোবস্ত চায়।
এ সময় কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ বলেন, এনসিপি নেতারা স্বৈরশাসককে পালাতে বাধ্য করেছে, জাতি তাদের সে অবদান স্মরণ করবে।
গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষাকে বারবার পর্যদুস্ত করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করা হয়েছে। রাষ্ট্রকে একদল বা একক ব্যক্তির ক্ষমতা কেন্দ্রে পরিণত করা হয়েছিল। সংস্কারের মাধ্যমে তা ফিরিয়ে আনা হবে বলেও জানান ড. আলী রীয়াজ।