ময়মনসিংহ , বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ২৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

মাদ্রাসার শিক্ষককে গণপিটুনি ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলায় এক মহিলা মাদ্রাসার ১৪ বছর বয়সী এক ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মুফতি মোহাম্মদ তকীউর রহমান সিদ্দিককে (৪৫) আটক করে গণপিটুনি দিয়েছে এলাকাবাসী। বুধবার (৬ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বালাশুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত তকীউর রহমানের বাড়ি চট্টগ্রামে হলেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে ওই মহিলা মাদ্রাসা পরিচালনা করে আসছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী কিশোরী বালাশুর এলাকার বাসিন্দা। তিনি কিছুদিন ধরে শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন। সুস্থতার আশায় মাদ্রাসাশিক্ষকের কাছে ঝাড়ফুঁক নিতে গেলে শিক্ষক তাকে একা পেয়ে শরীরের সংবেদনশীল স্থানে স্পর্শ করেন এবং ধর্ষণের চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ করে ভুক্তভোগী। ঘটনাটি জানাজানি হলে স্থানীয়রা অভিযুক্ত শিক্ষককে ধরে গণপিটুনি দেয়। পরে খবর পেয়ে শ্রীনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

শ্রীনগর থানার পুলিশ ভুক্তভোগীকে থানায় নিয়ে আসে এবং অভিযুক্ত শিক্ষককে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। বর্তমানে তিনি পুলিশ হেফাজতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

মাদ্রাসার শিক্ষককে গণপিটুনি ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে

আপডেট সময় ১০:২৭:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অগাস্ট ২০২৫

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলায় এক মহিলা মাদ্রাসার ১৪ বছর বয়সী এক ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মুফতি মোহাম্মদ তকীউর রহমান সিদ্দিককে (৪৫) আটক করে গণপিটুনি দিয়েছে এলাকাবাসী। বুধবার (৬ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বালাশুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত তকীউর রহমানের বাড়ি চট্টগ্রামে হলেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে ওই মহিলা মাদ্রাসা পরিচালনা করে আসছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী কিশোরী বালাশুর এলাকার বাসিন্দা। তিনি কিছুদিন ধরে শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন। সুস্থতার আশায় মাদ্রাসাশিক্ষকের কাছে ঝাড়ফুঁক নিতে গেলে শিক্ষক তাকে একা পেয়ে শরীরের সংবেদনশীল স্থানে স্পর্শ করেন এবং ধর্ষণের চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ করে ভুক্তভোগী। ঘটনাটি জানাজানি হলে স্থানীয়রা অভিযুক্ত শিক্ষককে ধরে গণপিটুনি দেয়। পরে খবর পেয়ে শ্রীনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

শ্রীনগর থানার পুলিশ ভুক্তভোগীকে থানায় নিয়ে আসে এবং অভিযুক্ত শিক্ষককে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। বর্তমানে তিনি পুলিশ হেফাজতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।