ময়মনসিংহ , বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫, ১২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

কক্সবাজারের টেকনাফে বিজিবিকে লক্ষ্য করে গুলি, আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

কক্সবাজারের টেকনাফে বিজিবি সদস্যদের দেখে কয়েক রাউন্ড গুলি করে মিয়ানমারে পালিয়ে যায় অনুপ্রবেশকারী চোরাকারবারিরা। এ সময় তাদের লুকিয়ে রাখা বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

গত মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের খরের দ্বীপ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

উখিয়াস্থ-৬৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, ‘টেকনাফের খরের দ্বীপ এলাকায় নদী পথে বিশেষ অভিযান চালানো হয়। অভিযানের সময় সন্দেহজনক কিছু ব্যক্তির উপস্থিতি টের পায় বিজিবি। কিন্তু বিজিবি সদস্যদের দেখা মাত্র সন্দেহজনক ব্যক্তিরা কয়েক রাউন্ড গুলি করে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে নৌকায় পালিয়ে যান। পরে খরের দ্বীপ এলাকায় তল্লাশি করে লুকানো অবস্থায় জি-৩ রাইফেল দুটি, এমএ-১ (ভ্যারিয়েন্ট এমকে২) একটি, এলএম-১৬১টি ও আটটি ম্যাগাজিনসহ মোট ৫০৭ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।

ধারণা করা হয়, এগুলো যে কোনো সন্ত্রাসী কার্যক্রম, মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান অথবা নাশকতার উদ্দেশ্যে মজুদ করা হয়েছিল। গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদার করে অস্ত্রের উৎস ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ শনাক্তকরণের চেষ্টা চলছে।

এ দিকে উদ্ধারকৃত অস্ত্র ও গুলি টেকনাফ মডেল থানায় আলামত হিসেবে জমা করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলেও জানান ওই বিজিবি অধিনায়ক।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

কক্সবাজারের টেকনাফে বিজিবিকে লক্ষ্য করে গুলি, আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

আপডেট সময় ১০:৫৮:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫

কক্সবাজারের টেকনাফে বিজিবি সদস্যদের দেখে কয়েক রাউন্ড গুলি করে মিয়ানমারে পালিয়ে যায় অনুপ্রবেশকারী চোরাকারবারিরা। এ সময় তাদের লুকিয়ে রাখা বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

গত মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের খরের দ্বীপ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

উখিয়াস্থ-৬৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, ‘টেকনাফের খরের দ্বীপ এলাকায় নদী পথে বিশেষ অভিযান চালানো হয়। অভিযানের সময় সন্দেহজনক কিছু ব্যক্তির উপস্থিতি টের পায় বিজিবি। কিন্তু বিজিবি সদস্যদের দেখা মাত্র সন্দেহজনক ব্যক্তিরা কয়েক রাউন্ড গুলি করে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে নৌকায় পালিয়ে যান। পরে খরের দ্বীপ এলাকায় তল্লাশি করে লুকানো অবস্থায় জি-৩ রাইফেল দুটি, এমএ-১ (ভ্যারিয়েন্ট এমকে২) একটি, এলএম-১৬১টি ও আটটি ম্যাগাজিনসহ মোট ৫০৭ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।

ধারণা করা হয়, এগুলো যে কোনো সন্ত্রাসী কার্যক্রম, মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান অথবা নাশকতার উদ্দেশ্যে মজুদ করা হয়েছিল। গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদার করে অস্ত্রের উৎস ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ শনাক্তকরণের চেষ্টা চলছে।

এ দিকে উদ্ধারকৃত অস্ত্র ও গুলি টেকনাফ মডেল থানায় আলামত হিসেবে জমা করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলেও জানান ওই বিজিবি অধিনায়ক।