ময়মনসিংহ , মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

কাঁচা মরিচের কেজি ৪২০ টাকা!

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় ০১:০০:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০২৪
  • ৫২ বার পড়া হয়েছে
মাটি ও মানুষ ডেস্ক:

ঝিনাইদহের বাজারগুলোতে প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ ৪২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গত কয়েকদিনের ব্যবধানে হঠাৎ করে কাঁচা মরিচের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় নিম্নআয়ের মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।শনিবার (১৩ জুলাই) সকালে দিকে শহরের নতুন হাটখোলা, পাগলাকানাই ও ওয়াপদা বাজার ঘুরে দেখা যায়, ৪২০ টাকা দরে প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে।

ওয়াপদা বাজারের সবজি ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, গত সপ্তাহে বাজারে কাঁচা মরিচ প্রতিকেজি ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা দরে বিক্রি করেছি।কিন্তু হঠাৎ পাইকারি বাজারে দাম বেড়ে যাওয়ায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।নতুন হাটখোলা বাজারের সবজি ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেন বলেন, টানা বৃষ্টির কারণে ক্ষেতে মরিচ নষ্ট হচ্ছে। এতে সরবরাহ অনেকটাই কমে গেছে। তাই দাম বেড়ে গেছে।এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিয়া আক্তার চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক রাখতে বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। আগামীকাল থেকে সেটা আরো জোরদার করা হবে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

কাঁচা মরিচের কেজি ৪২০ টাকা!

আপডেট সময় ০১:০০:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০২৪
মাটি ও মানুষ ডেস্ক:

ঝিনাইদহের বাজারগুলোতে প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ ৪২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গত কয়েকদিনের ব্যবধানে হঠাৎ করে কাঁচা মরিচের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় নিম্নআয়ের মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।শনিবার (১৩ জুলাই) সকালে দিকে শহরের নতুন হাটখোলা, পাগলাকানাই ও ওয়াপদা বাজার ঘুরে দেখা যায়, ৪২০ টাকা দরে প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে।

ওয়াপদা বাজারের সবজি ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, গত সপ্তাহে বাজারে কাঁচা মরিচ প্রতিকেজি ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা দরে বিক্রি করেছি।কিন্তু হঠাৎ পাইকারি বাজারে দাম বেড়ে যাওয়ায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।নতুন হাটখোলা বাজারের সবজি ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেন বলেন, টানা বৃষ্টির কারণে ক্ষেতে মরিচ নষ্ট হচ্ছে। এতে সরবরাহ অনেকটাই কমে গেছে। তাই দাম বেড়ে গেছে।এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিয়া আক্তার চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক রাখতে বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। আগামীকাল থেকে সেটা আরো জোরদার করা হবে।