ঢাকা-৬ আসনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন শুধু একটি স্মরণীয় দিন নয়, এটি হবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি ঐতিহাসিক অধ্যায়। এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে দেশব্যাপী সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি।
গত শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাজধানীর ওয়ারীতে ইশরাক হোসেনের নির্বাচনী কার্যালয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আশু সুস্থতা এবং জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিলে ইশরাক এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, দলীয় সিদ্ধান্তে আমাকে মনোনীত করা হয়েছে। কিন্তু আমার চেয়ে যোগ্য ও অভিজ্ঞ নেতারা আছেন। তবুও তারা সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে আমাকে গ্রহণ করেছেন, যা বিএনপির ঐক্যের অনন্য দৃষ্টান্ত।
তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তারের পর যখন আন্দোলন প্রায় নিস্তব্ধ হয়ে পড়েছিল, তখন তারেক রহমান লন্ডন থেকে দলকে নতুন করে সংগঠিত করেন। তার নেতৃত্বেই বিএনপি আজও দেশের সর্ববৃহৎ ও সুশৃঙ্খল রাজনৈতিক দল হিসেবে টিকে আছে।
ইশরাক জানান, তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে ঢাকার বিভিন্ন প্রবেশপথে অভ্যর্থনা কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। বাবুবাজার ব্রিজ, সদরঘাট টার্মিনালসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় নেতাকর্মীরা দায়িত্ব পালন করবেন। বিমানবন্দর থেকে ৩০০ ফিট এলাকায় অনুষ্ঠিতব্য সমাবেশ হবে ইতিহাসের অন্যতম বড় জনসমাবেশ।
তিনি বলেন, সেদিন ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত আমাদের রাজপথে থাকতে হবে। নেতার বাসভবনে প্রবেশের পরই আমাদের কর্মসূচি শেষ হবে। পরদিনও আরও কর্মসূচি থাকতে পারে।
দোয়া মাহফিলে আরও উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা কাজী আবুল বাশার, ঢাকা-৭ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হামিদুর রহমান হামিদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুস সাত্তার, সাইদুর রহমান মিন্টু, মকবুল ইসলাম টিপু, দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের জহির উদ্দিন তুহিন, দেলোয়ার হোসেন রিন্টু, দক্ষিণ শ্রমিক দলের সুমন ভুইয়া প্রমুখ।

ডিজিটাল ডেস্ক 




















