ময়মনসিংহ , বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
পাকিস্তান প্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়িতে আগুন অভিযোগ প্রমাণ হলে জেলে যেতে রাজি বললেন গাজী তানভীর এনবিআর কর্মকর্তাদের ৪ দাবিতে লাগাতার অসহযোগ কর্মসূচির ঘোষণা টিকটক ভিডিও করতে ফটোগ্রাফারকে খুন করে ক্যামেরা ছিনতাই ইসি পুনর্গঠনের দাবি গভীর ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত বললেন ফারুক ২৮ তারিখের মধ্যে শ্রমিকদের পাওনা শোধ না করলে জেল বললেন শ্রম উপদেষ্টা শ্রমিকের পাওনা শোধ না করলে মালিকদের জেলে যেতে হবেবলে মন্তব্য করেছেন উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন ভারী বৃষ্টির আভাস ৩ বিভাগে সিইসিসহ ৫ ইসির পদত্যাগ না করা পর্যন্ত বিক্ষোভ চলবে বললেন এনসিপি ইশরাক দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

যুবদল নেতা নিহত বিএনপির দু’পক্ষের সংঘর্ষে

কুড়িগ্রামের উলিপুর থানা চত্বরে শুক্রবার রাতে বিএনপির দুই পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হযেছে। এতে পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফুল ইসলাম (৩৮) নিহত হয়েছেন। এছাড়া বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আশরাফুল ইসলাম পৌরসভার দয়ালপাড়ার আয়নাল হকের ছেলে।

কুড়িগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মনজুর এ মুর্শেদ জানান, সংঘর্ষের পর একজনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।

উলিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিল্লুর রহমান জানান, আমি ছুটিতে আছি। থানা চত্বরের কাছে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের তথ্য পেয়েছি। একজন মারা গেছেন। তবে তিনি মারধরের কারণে নাকি স্ট্রোক করে মারা গেছেন তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

পাকিস্তান প্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়িতে আগুন

যুবদল নেতা নিহত বিএনপির দু’পক্ষের সংঘর্ষে

আপডেট সময় ১১:৫৩:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪

কুড়িগ্রামের উলিপুর থানা চত্বরে শুক্রবার রাতে বিএনপির দুই পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হযেছে। এতে পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফুল ইসলাম (৩৮) নিহত হয়েছেন। এছাড়া বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আশরাফুল ইসলাম পৌরসভার দয়ালপাড়ার আয়নাল হকের ছেলে।

কুড়িগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মনজুর এ মুর্শেদ জানান, সংঘর্ষের পর একজনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।

উলিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিল্লুর রহমান জানান, আমি ছুটিতে আছি। থানা চত্বরের কাছে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের তথ্য পেয়েছি। একজন মারা গেছেন। তবে তিনি মারধরের কারণে নাকি স্ট্রোক করে মারা গেছেন তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।