ময়মনসিংহ , শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫, ১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
‘দক্ষিণ এশিয়ায় জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বাংলাদেশের নেতৃত্বের সুযোগ এসেছে’:শিল্প উপদেষ্টা সরকার না চাইলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় বললেন বদিউল আলম মজুমদার আসিফ নজরুলের আহ্বান চিকিৎসকদের প্রতি অনর্থক টেস্ট না দিতে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বাংলাদেশের নেতৃত্বের সুযোগ এসেছে বললেন শিল্প উপদেষ্টা এক চেতনার বদলে আরেক চেতনার উদ্ভব হয়েছে বললেন রিজভী ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিনে এতিমদের মাঝে খাবার বিতরণ এবার যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর লিগে খেলবেন সাকিব আল হাসান আ.লীগ ধর্মের বিভাজন সৃষ্টি করে ফায়দা হাসিল করেছে বলে মন্তব্য করেছেন টুকু এক মাসে আয় সাড়ে ৬ লাখ ডলার হিলি স্থলবন্দরে কোনো দল চায় আর না চায়, আগামী নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে হবেই বললেন গোলাম পরওয়ার
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

এক মাসে আয় সাড়ে ৬ লাখ ডলার হিলি স্থলবন্দরে

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০২:৫৬:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫
  • ১৩ বার পড়া হয়েছে

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পণ্য রফতানির পরিমাণ বেড়েছে। কিছুদিন আগেও এই বন্দর দিয়ে কেবল অপরিশোধিত রাইস ব্রান তেল মাঝে মাঝে রফতানি হলেও এখন রাইস ব্রান তেলের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের খাদ্য ও বেকারি পণ্য রফতানি হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম এক মাসে এই বন্দর দিয়ে ভারতে ৬ লাখ ৪৩ হাজার মার্কিন ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছে।

বাংলাহিলি সিএন্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফেরদৌস রহমান বলেন, ‘হিলি স্থলবন্দর মূলত আমদানি নির্ভর হলেও দিন দিন রফতানি বাড়ছে। এখানে যে পরিমাণ পণ্য রফতানি হয়, তার বিপরীতে প্রায় ৭০ শতাংশ পণ্যই ভারত থেকে আমদানি হয়ে থাকে। বর্তমানে রাইস ব্রান তেলের পাশাপাশি টোস্ট বিস্কুট, ম্যাংগো জুস, ঝুট কাপড়সহ বিভিন্ন বেকারি পণ্য ভারতে রফতানি হচ্ছে।’হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক নুর ইসলামসহ আরও কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, সীমান্তের ওপারে ভারতে উদ্ভিদ সংগনিরোধ অফিস না থাকায় কৃষিজাত পণ্য রফতানি করা যাচ্ছে না। তবে সম্প্রতি ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার ও উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের নিয়ে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়েছে। ওই বৈঠকে সংশ্লিষ্টদের এসব অফিস স্থাপনের জন্য অনুরোধ জানানো হয়।ব্যবসায়ীদের মতে, সীমান্তের ওপারে কোয়ারেন্টাইন অফিস স্থাপনসহ কিছু অবকাঠামো উন্নয়ন করা গেলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রফতানির পরিমাণ আরও বাড়বে।হিলি কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘গত জুলাই মাসে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৭৬ ট্রাকে ৫২ হাজার ২৮৯ মেট্রিক টন বিভিন্ন পণ্য ভারতে রফতানি হয়েছে। এ থেকে ৬ লাখ ৪৩ হাজার ৮৫১ মার্কিন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে, যা টাকায় প্রায় ৭ কোটি ৮৫ লাখ।’

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

‘দক্ষিণ এশিয়ায় জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বাংলাদেশের নেতৃত্বের সুযোগ এসেছে’:শিল্প উপদেষ্টা

এক মাসে আয় সাড়ে ৬ লাখ ডলার হিলি স্থলবন্দরে

আপডেট সময় ০২:৫৬:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পণ্য রফতানির পরিমাণ বেড়েছে। কিছুদিন আগেও এই বন্দর দিয়ে কেবল অপরিশোধিত রাইস ব্রান তেল মাঝে মাঝে রফতানি হলেও এখন রাইস ব্রান তেলের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের খাদ্য ও বেকারি পণ্য রফতানি হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম এক মাসে এই বন্দর দিয়ে ভারতে ৬ লাখ ৪৩ হাজার মার্কিন ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছে।

বাংলাহিলি সিএন্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফেরদৌস রহমান বলেন, ‘হিলি স্থলবন্দর মূলত আমদানি নির্ভর হলেও দিন দিন রফতানি বাড়ছে। এখানে যে পরিমাণ পণ্য রফতানি হয়, তার বিপরীতে প্রায় ৭০ শতাংশ পণ্যই ভারত থেকে আমদানি হয়ে থাকে। বর্তমানে রাইস ব্রান তেলের পাশাপাশি টোস্ট বিস্কুট, ম্যাংগো জুস, ঝুট কাপড়সহ বিভিন্ন বেকারি পণ্য ভারতে রফতানি হচ্ছে।’হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক নুর ইসলামসহ আরও কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, সীমান্তের ওপারে ভারতে উদ্ভিদ সংগনিরোধ অফিস না থাকায় কৃষিজাত পণ্য রফতানি করা যাচ্ছে না। তবে সম্প্রতি ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার ও উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের নিয়ে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়েছে। ওই বৈঠকে সংশ্লিষ্টদের এসব অফিস স্থাপনের জন্য অনুরোধ জানানো হয়।ব্যবসায়ীদের মতে, সীমান্তের ওপারে কোয়ারেন্টাইন অফিস স্থাপনসহ কিছু অবকাঠামো উন্নয়ন করা গেলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রফতানির পরিমাণ আরও বাড়বে।হিলি কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘গত জুলাই মাসে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৭৬ ট্রাকে ৫২ হাজার ২৮৯ মেট্রিক টন বিভিন্ন পণ্য ভারতে রফতানি হয়েছে। এ থেকে ৬ লাখ ৪৩ হাজার ৮৫১ মার্কিন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে, যা টাকায় প্রায় ৭ কোটি ৮৫ লাখ।’