ময়মনসিংহ , শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ ভবনের তালিকা প্রকাশ ঢাকায় শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির দুই সহযোগীসহ গ্রেপ্তার মোহাম্মদপুরে দুর্বৃত্তরা চাঁদা না পেয়ে কৃষকের ৩৫০ আমগাছ কেটে দিল গণভোট আগে হোক বা অন্যান্য ভোটের সঙ্গে একই দিনে হোক—উদ্দেশ্য একই বললেন জোনায়েদ সাকি হাসিনা ও কামালের আপিল করার সুযোগ আছে বললেন অ্যাটর্নি জেনারেল দশমবারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন নীতিশ কুমার আজ থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের আদলে চলার আহ্বান খসরুর এই রায়ের মাধ্যমে সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে বললেন বদিউল আলম মজুমদার সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে , ট্রাকচালকসহ ৪ জন কারাগারে খায়রুল হকের রায়ে পরতে পরতে ভুল ছিল বললেন ব্যারিস্টার কাজল
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠা কেন জরুরি?

  • অজিফা ইফতাক মিম
  • আপডেট সময় ০৮:১৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪
  • ১১২ বার পড়া হয়েছে

রাতের বেলা দ্রুত ঘুমাতে যাওয়া এবং সকালে দ্রুত ঘুম থেকে ওঠার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। খুব সকালে ঘুম থেকে উঠলে আপনি আরও বেশি উদ্যমী এবং উৎপাদনশীল হতে পারবেন। স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে আপনি আরও সতেজ বোধ করবেন এবং দিনের কাজগুলো সামলাতে প্রস্তুত থাকবেন। দ্রুত ঘুম থেকে ওঠা ব্যক্তিরা সকালের শান্ত এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশে কাজে মনোযোগ দিতে পারেন। এটি আপনার সৃজনশীলতার বিকাশ এবং লক্ষ্য নির্ধারণ সহজ করে দেয়।

উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি
প্রাত্যহিক কাজে মনোযোগ দেওয়ার জন্য সকালের সময়টি শান্ত এবং নিরবচ্ছিন্ন থাকে। তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে আপনি গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সহজে করতে পারবেন। আপনার দিনের জন্য লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারবেন এবং কাজেও গতি আসবে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, সকালে ঘুম থেকে ওঠা বেশি ব্যক্তিরা সক্রিয় থাকে এবং তাদের সময় ব্যবস্থাপনার দক্ষতাও বেশি ভালো থাকে, যার ফলে ব্যক্তিগত এবং পেশাদার উভয় ক্ষেত্রেই সাফল্য বৃদ্ধি পায়।
মানসিক স্বচ্ছতা
তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে তা আপনাকে পরিষ্কার এবং সতর্ক মন নিয়ে দিন শুরু করতে দেয়। আপনার মস্তিষ্ক যখন ঘুম থেকে জাগ্রত হয়, তখন স্মৃতি, একাগ্রতা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা অপ্টিমাইজ করা হয়। সকালে এই মানসিক স্বচ্ছতার সদ্ব্যবহার করে আপনি আরও বেশি মনোযোগ এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারবেন। যার ফলে সারা দিন সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সমস্যা সমাধান করা সহজ হয়।

সামঞ্জস্যপূর্ণ রুটিন
সকালে ঘুম থেকে ওঠার জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ রুটিন সেট করতে হবে। হতে পারে তা মাইন্ডফুলনেস মেডিটেশন অনুশীলন করা বা ব্যায়াম করা। চাইলে আপনি আয়েশ করে সকালের নাস্তাও খেতে পারেন। এ ধরনের কাজ আপনার স্ট্রেস এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করবে, মেজাজ উন্নত করবে এবং সামগ্রিক সুস্থতা বাড়াতে সাহায্য করবে। তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা এবং সকালের রুটিন অনুসরণ করার ধারাবাহিকতা আপনার শরীরের অভ্যন্তরীণ ঘড়ি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে, যার ফলে ঘুমের ধরণ এবং সামগ্রিক ঘুমের গুণমান ভালো হয়।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ ভবনের তালিকা প্রকাশ ঢাকায়

খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠা কেন জরুরি?

আপডেট সময় ০৮:১৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪

রাতের বেলা দ্রুত ঘুমাতে যাওয়া এবং সকালে দ্রুত ঘুম থেকে ওঠার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। খুব সকালে ঘুম থেকে উঠলে আপনি আরও বেশি উদ্যমী এবং উৎপাদনশীল হতে পারবেন। স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে আপনি আরও সতেজ বোধ করবেন এবং দিনের কাজগুলো সামলাতে প্রস্তুত থাকবেন। দ্রুত ঘুম থেকে ওঠা ব্যক্তিরা সকালের শান্ত এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশে কাজে মনোযোগ দিতে পারেন। এটি আপনার সৃজনশীলতার বিকাশ এবং লক্ষ্য নির্ধারণ সহজ করে দেয়।

উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি
প্রাত্যহিক কাজে মনোযোগ দেওয়ার জন্য সকালের সময়টি শান্ত এবং নিরবচ্ছিন্ন থাকে। তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে আপনি গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সহজে করতে পারবেন। আপনার দিনের জন্য লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারবেন এবং কাজেও গতি আসবে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, সকালে ঘুম থেকে ওঠা বেশি ব্যক্তিরা সক্রিয় থাকে এবং তাদের সময় ব্যবস্থাপনার দক্ষতাও বেশি ভালো থাকে, যার ফলে ব্যক্তিগত এবং পেশাদার উভয় ক্ষেত্রেই সাফল্য বৃদ্ধি পায়।
মানসিক স্বচ্ছতা
তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে তা আপনাকে পরিষ্কার এবং সতর্ক মন নিয়ে দিন শুরু করতে দেয়। আপনার মস্তিষ্ক যখন ঘুম থেকে জাগ্রত হয়, তখন স্মৃতি, একাগ্রতা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা অপ্টিমাইজ করা হয়। সকালে এই মানসিক স্বচ্ছতার সদ্ব্যবহার করে আপনি আরও বেশি মনোযোগ এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারবেন। যার ফলে সারা দিন সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সমস্যা সমাধান করা সহজ হয়।

সামঞ্জস্যপূর্ণ রুটিন
সকালে ঘুম থেকে ওঠার জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ রুটিন সেট করতে হবে। হতে পারে তা মাইন্ডফুলনেস মেডিটেশন অনুশীলন করা বা ব্যায়াম করা। চাইলে আপনি আয়েশ করে সকালের নাস্তাও খেতে পারেন। এ ধরনের কাজ আপনার স্ট্রেস এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করবে, মেজাজ উন্নত করবে এবং সামগ্রিক সুস্থতা বাড়াতে সাহায্য করবে। তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা এবং সকালের রুটিন অনুসরণ করার ধারাবাহিকতা আপনার শরীরের অভ্যন্তরীণ ঘড়ি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে, যার ফলে ঘুমের ধরণ এবং সামগ্রিক ঘুমের গুণমান ভালো হয়।