এর আগে বিকেল থেকেই সাবেক এমপি কালামের জামিনে মুক্তি পাওয়ার খবর জানাজানি হয়। এরপর বিকেল থেকেই কারাগারের বাইরের সড়কে অবস্থান নেন ছাত্রদল, যুবদল, মহিলাদল ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা।
এ সময় তাদের হাতে লাঠিশোটা ও ইটপাটকেল দেখা যায়। বাইরে পুলিশের সদস্যরা সতর্ক অবস্থায় ছিলেন। রাত ৮টার দিকে কারাগারের ভেতরের প্রধান ফটক থেকে বের হন কালাম। পরে ডিবি পুলিশের সঙ্গে হেঁটে কারাগারের বাইরের প্রধান ফটকের কাছে আসেন। এ সময় বাইরে অপেক্ষমান ডিবি পুলিশের একটি জিপে তাকে তুলে নেয়া হয়।
এ সময় সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদকে উদ্বিগ্ন ও বিমর্ষ দেখা যায়। গাড়িতে তোলার সময় ছাত্রদল, যুবদল ও মহিলা দলের নেতাকর্মীরা বাধা দেয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় ডিবি পুলিশের এক সদস্য বলতে থাকেন, এটা পুলিশের গাড়ি, পুলিশের গাড়ি।
কালাম পুলিশের গাড়িতে উঠে যাওয়ার পর নেতাকর্মীরা গাড়িটি আটকে দেয়ার চেষ্টা করেন। অনেকে গাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে যান। দু’একজন ইটপাটকেলও ছোঁড়েন। এ সময় গাড়ির বাইরে থাকা পুলিশ সদস্যরা নেতাকর্মীদের সরিয়ে দিলে দ্রুত গাড়িটি ডিবি কার্যালয়ে চলে যায়।