ময়মনসিংহ , রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

সুন্দরবনের নিচু এলাকা নিম্নচাপের প্রভাবে তলিয়ে গেছে

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৭:৫১:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
  • ১৭ বার পড়া হয়েছে

নিম্নচাপের প্রভাবে বাগেরহাটের মোংলা উপকূলীয় এলাকার নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে তিন থেকে চার ফুট উচ্চতার জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে সুন্দরবনের নিচু এলাকাগুলো।

আজ শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুর থেকে জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যেতে থাকে সুন্দরবনের নিম্নাঞ্চল। এতে হুমকির মুখে পড়ে বন্যপ্রাণী।

সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার মো. আজাদ কবির বলেন, বৃহস্পতিবার থেকে সুন্দরবনের সবচেয়ে উঁচু এলাকা করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রটি জলোচ্ছ্বাসের পানিতে তলিয়ে গেছে। এ প্রজনন কেন্দ্রের শেডে থাকা হরিণ, কুমির ও বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির বাটাগুর বাচ্চা কচ্ছপগুলো নিরাপদ রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বঙ্গোপসাগর উপকূলে সুন্দরবনের সব থেকে নিচু এলাকায় হরিণসহ ৩৭৫ প্রজাতির বন্যপ্রাণী ঝড়, জলোচ্ছ্বাসসহ প্রাকৃতিক দৃর্যোগের সময় গাছ ও শতাধিক পুকুরের উঁচু পাড় এবং বন বিভাগের অফিস এলাকায় আশ্রয় নিয়ে টিকে থাকে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে সুন্দরবনের প্রাণীদের রক্ষায় মাটির উঁচু ১২টি টিলা নির্মাণ করা হয়েছে। তাই বণ্যপ্রাণীর ক্ষতি হবে না।

 

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সুন্দরবনের নিচু এলাকা নিম্নচাপের প্রভাবে তলিয়ে গেছে

আপডেট সময় ০৭:৫১:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫

নিম্নচাপের প্রভাবে বাগেরহাটের মোংলা উপকূলীয় এলাকার নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে তিন থেকে চার ফুট উচ্চতার জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে সুন্দরবনের নিচু এলাকাগুলো।

আজ শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুর থেকে জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যেতে থাকে সুন্দরবনের নিম্নাঞ্চল। এতে হুমকির মুখে পড়ে বন্যপ্রাণী।

সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার মো. আজাদ কবির বলেন, বৃহস্পতিবার থেকে সুন্দরবনের সবচেয়ে উঁচু এলাকা করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রটি জলোচ্ছ্বাসের পানিতে তলিয়ে গেছে। এ প্রজনন কেন্দ্রের শেডে থাকা হরিণ, কুমির ও বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির বাটাগুর বাচ্চা কচ্ছপগুলো নিরাপদ রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বঙ্গোপসাগর উপকূলে সুন্দরবনের সব থেকে নিচু এলাকায় হরিণসহ ৩৭৫ প্রজাতির বন্যপ্রাণী ঝড়, জলোচ্ছ্বাসসহ প্রাকৃতিক দৃর্যোগের সময় গাছ ও শতাধিক পুকুরের উঁচু পাড় এবং বন বিভাগের অফিস এলাকায় আশ্রয় নিয়ে টিকে থাকে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে সুন্দরবনের প্রাণীদের রক্ষায় মাটির উঁচু ১২টি টিলা নির্মাণ করা হয়েছে। তাই বণ্যপ্রাণীর ক্ষতি হবে না।