ময়মনসিংহ , শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

চেয়ারম্যানকে আটকের পর থানায় সমর্থকদের বিক্ষোভ

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:৫৪:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
  • ১২ বার পড়া হয়েছে

ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈলে উপজেলার হোসেনগাঁও ইউনিয়নের সাবেক যুবলীগ নেতা ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান মতিউর রহমান মতিকে আটক করেছে পুলিশ।

আজ বুধবার (১৬ এপ্রিল) ভোর রাতে থানায় সংঘটিত একটি মারধরের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় তাকে আটক করা হয়। এদিকে তাকে আটকের পর তার সমর্থকরা থানায় বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

এজাহার সূত্রে জানা যায়, বাদী মমতাজ আলী তার মোটরসাইকেলযোগে রানীশংকৈল বাজারে যাওয়ার পথে বারঘরিয়া বাজার এলাকায় একদল সন্ত্রাসী কর্তৃক পথরোধ, মারধর, এবং ছিনতাইয়ের শিকার হন।

মামলার এজাহারে মতিউর রহমান মতি ছাড়াও আরো ১১/১২ জনের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনা হয়, যার মধ্যে হত্যার চেষ্টা, লুটপাট ও ভয়ভীতির কথাও উল্লেখ রয়েছে।

মামলার প্রেক্ষিতে পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে চেয়ারম্যান মতিউর রহমান মতিকে আটক করে। এই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে তার সমর্থকরা থানায় এসে বিক্ষোভ শুরু করেন এবং থানার সামনেই অবস্থান নেন।

রানীশংকৈল থানার ওসি মুহা. আরশেদুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘আইনের প্রক্রিয়া অনুযায়ী তদন্ত চলছে। বিশৃঙ্খলাকারীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

চেয়ারম্যানকে আটকের পর থানায় সমর্থকদের বিক্ষোভ

আপডেট সময় ০১:৫৪:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈলে উপজেলার হোসেনগাঁও ইউনিয়নের সাবেক যুবলীগ নেতা ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান মতিউর রহমান মতিকে আটক করেছে পুলিশ।

আজ বুধবার (১৬ এপ্রিল) ভোর রাতে থানায় সংঘটিত একটি মারধরের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় তাকে আটক করা হয়। এদিকে তাকে আটকের পর তার সমর্থকরা থানায় বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

এজাহার সূত্রে জানা যায়, বাদী মমতাজ আলী তার মোটরসাইকেলযোগে রানীশংকৈল বাজারে যাওয়ার পথে বারঘরিয়া বাজার এলাকায় একদল সন্ত্রাসী কর্তৃক পথরোধ, মারধর, এবং ছিনতাইয়ের শিকার হন।

মামলার এজাহারে মতিউর রহমান মতি ছাড়াও আরো ১১/১২ জনের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনা হয়, যার মধ্যে হত্যার চেষ্টা, লুটপাট ও ভয়ভীতির কথাও উল্লেখ রয়েছে।

মামলার প্রেক্ষিতে পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে চেয়ারম্যান মতিউর রহমান মতিকে আটক করে। এই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে তার সমর্থকরা থানায় এসে বিক্ষোভ শুরু করেন এবং থানার সামনেই অবস্থান নেন।

রানীশংকৈল থানার ওসি মুহা. আরশেদুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘আইনের প্রক্রিয়া অনুযায়ী তদন্ত চলছে। বিশৃঙ্খলাকারীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’