ময়মনসিংহ , শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ২৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

নারী কম,ছয় সংস্কার কমিশনে সংখ্যালঘু প্রতিনিধিত্ব নেই

  • স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় ১০:৫০:৪২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪
  • ৬১ বার পড়া হয়েছে

সংবিধান, বিচার বিভাগসহ ছয়টি ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলো প্রতিনিধিত্বশীল হয়নি। কোনোটিতেই ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কোনো প্রতিনিধিত্ব নেই। নারীর সংখ্যাও কম।

পূর্ণাঙ্গভাবে ঘোষিত ছয়টি কমিশনের মোট সদস্য ৫০ জন। এর মধ্যে সাবেক আমলা ১৫, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা ২, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ৮, বিচারপতি ও বিচারক ৫, আইনজীবী ৬, শিক্ষার্থী প্রতিনিধি ৬ এবং অন্যান্য পেশার (এনজিও, মানবাধিকারকর্মী, বিশেষজ্ঞ ইত্যাদি) ৮ জন। এসব পেশাজীবীর মধ্যে নারী পাঁচজন। শিক্ষার্থী প্রতিনিধি ছয়জনের মধ্যে শুধু একজনের নাম জানানো হয়েছে।

এর বাইরে চারটি কমিশনের শুধু প্রধানদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ১০টি কমিশনের প্রধান পদে নারী স্থান পেয়েছেন মাত্র একজন। তা–ও নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনে।

সব মিলিয়ে দেখা যাচ্ছে, সংস্কার কমিশনগুলোতে আমলাদের প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় রাখা হয়েছে। তবে সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বিশেষ করে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষকদের প্রাধান্য বেশি (পাঁচজন)।

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

নারী কম,ছয় সংস্কার কমিশনে সংখ্যালঘু প্রতিনিধিত্ব নেই

আপডেট সময় ১০:৫০:৪২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪

সংবিধান, বিচার বিভাগসহ ছয়টি ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলো প্রতিনিধিত্বশীল হয়নি। কোনোটিতেই ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কোনো প্রতিনিধিত্ব নেই। নারীর সংখ্যাও কম।

পূর্ণাঙ্গভাবে ঘোষিত ছয়টি কমিশনের মোট সদস্য ৫০ জন। এর মধ্যে সাবেক আমলা ১৫, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা ২, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ৮, বিচারপতি ও বিচারক ৫, আইনজীবী ৬, শিক্ষার্থী প্রতিনিধি ৬ এবং অন্যান্য পেশার (এনজিও, মানবাধিকারকর্মী, বিশেষজ্ঞ ইত্যাদি) ৮ জন। এসব পেশাজীবীর মধ্যে নারী পাঁচজন। শিক্ষার্থী প্রতিনিধি ছয়জনের মধ্যে শুধু একজনের নাম জানানো হয়েছে।

এর বাইরে চারটি কমিশনের শুধু প্রধানদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ১০টি কমিশনের প্রধান পদে নারী স্থান পেয়েছেন মাত্র একজন। তা–ও নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনে।

সব মিলিয়ে দেখা যাচ্ছে, সংস্কার কমিশনগুলোতে আমলাদের প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় রাখা হয়েছে। তবে সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বিশেষ করে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষকদের প্রাধান্য বেশি (পাঁচজন)।